ডেস্ক রিপোর্টঃ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাত্তন পরীক্ষক এবং ঢাকার সূত্রাপুরে ফরিদাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজির বিভাগের শিক্ষক আবুল কাসেম ৮ জুন ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা গেছেন।ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। মৃত্যু কালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
আবুল কাসেম সমাজের শিক্ষার আলো ছড়ানোর পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে ও জড়িত ছিলেন।নব্বইয়ের দশকে পুরনো ঢাকার ইংরেজী মাধ্যম স্কুলের শিক্ষকদের প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আবুল কাসেম ছিলেন একজন সাদা মনের মানুষ। মানুষের উপকার করতেন সবসময়। পরোপকারী এই মানুষটির মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তিনি স্ত্রী এবং ৭ সন্তান আত্মীয় স্বজন ও অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন ।
আবুল কাসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থী (সেশন ৯১-৯২), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা এ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন (ডিইউএমসিজেএএ) এর সদস্য সাংবাদিক ফাহমিদা সুলতানা শিল্পির বাবা।
তার চার মেয়ের মধ্যে দুই জন সাংবাদিক, একজন ব্যবসায়ী ও অন্যজন গৃহিনী। বড় ছেলে জিয়া সার কারখানার অবঃ ডিজিএম, মেঝো ছেলে কবি, ছোট ছেলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এবং আরেক ছেলে ও মেয়ে যুক্তরাজ্যে বাস করেন। তার এক নাতি জার্মানিতে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সিতে জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত আছেন। আরেক নাতনি যুক্তরাজ্যে স্টেমসেলর ওপর পিএইচডি করছেন। জনাব আবুল কাশেমকে ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার আমিয়ান ডাঙ্গুরিতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
Advertisement