ছুরিকাঘাতে লন্ডনে আরেক কিশোর খুন : Another teenager stabbed to death in London

ব্রিটবাংলা ডেস্ক : একটি খুনের রেশ কাটতে না কাটতেই ছুরিকাঘাতে আরেকটি খুনের ঘটনা ঘটছে লন্ডনে। পাল্লা দিয়ে একের পর ঘটে যাচ্ছে ছুরিকাঘাতের ঘটনা। এতে কেউ ঘটনাস্থলেই খুন হচ্ছে আবার কেউ কেউ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছে।

 

রোববার বিকেলে ৪০ মিনিটের ভেতরে দু’জন খুনের রেশ কাটেনি। এর মধ্যেই সোমবার রাত আনুমানিক ১১টা ৩০ মিনিটের দিকে ইস্ট লন্ডনের ফরেস্ট গেইটে ১৮ বছর বয়সী কিশোর ছুরিকাঘাতে খুন হয়।

চেস্টান্ট এভিনিউতে তাকে ছুরিকাহত অবস্থায় উদ্ধারের পর কিছুক্ষনের মধ্যেই সে মৃত্যুবরন করে। পুলিশ নিহতের পরিচয় সনাক্ত করেছে তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।

এনিয়ে লন্ডনে শুধু ছুরিকাঘাতেই চলতি বছর প্রায় ৪০ জন খুন হল। এর মধ্যে প্রায় ৩৬ জনের বয়স ২৫ বছরের নিচে।

এদিকে সোমবার রাতে ফরেস্ট গেইটের ঘটনার আগে দিনের বেলায় বিকেল আনুমানিক ৩টা ১৫ মিনিটের দিকে বাঙালী অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসের স্টেপনির হেড স্ট্রীটে অপর এক ঘটনায় ১৭ বছর বয়সী এক কিশোর ছুরিকাহত হয়েছে। এ ঘটনায় অপর এক কিশোর মাথায় সামান্য জখম হয়েছে বলেও জানা গেছে। তবে দুজনই ঝুঁকিমুক্ত। এঘটনায়ও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।

 

Another teenager stabbed to death in London

 

A teenager has been stabbed to death in east London.

The victim, believed to be aged 18, was found injured in Chestnut Avenue, Forest Gate, on Monday night. He died at the scene at about 23:30 BST.

Formal identification and a post-mortem examination are due to take place. No arrests have been made.

The death comes after two people died of stab wounds in London on Sunday. Almost 40 people have been stabbed to death in the capital this year. 

A teenager suffered multiple injuries after being stabbed in Stepney this afternoon.

The boy, believed to be 17, was attacked in Head Street, with police and the London Ambulance Service called to the scene at 3.15pm.

Two ambulances, an advanced paramedic and an incident response officer attended, with the teenager taken to a major trauma centre as a priority.

His condition is not thought to be life threatening or life threatening.

A second teenager was treated at the scene for a head injury.

No arrests have been made and enquiries continue.

Advertisement