‘ডিজিটাল ডিভাইস অ্যান্ড ইনোভেশন এক্সপো ২০১৯’তে আজ রয়েছে কয়েকটি সেমিনার। রয়েছে কনসার্ট। অংশগ্রহনকারী প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন আয়োজনও রয়েছে। এ ছাড়াও প্রযুক্তিপণ্য কেনা যাচ্ছে এক্সপো থেকে। প্যাভেলিয়ন এবং স্টলে নানা ধরনের প্রযুক্তি পণ্যের সমাহারে সাজানো হয়েছে।
মেলা ঘুরে এবং আয়োজকদের থেকে জানা যায়, মেলায় দেশীয় প্রযুক্তিপণ্য ও উদ্ভাবনকে প্রাধান্য দিয়ে শীর্ষ নতুন উদ্যোগ খুঁজে পেতে মেলার আগে মাসব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রচারমূলক কার্যক্রম চালানো হয়। সেখান থেকে নির্বাচিত সেরা ৩০টি উদ্ভাবন প্রদর্শিত হয় মেলায়। আর প্রদর্শনী শেষ হলে তরুণদের শীর্ষ ১০ উদ্যোগকে ১০ লাখ করে মোট ১ কোটি টাকা বঙ্গবন্ধু উদ্ভাবনী অনুদান (বিআইজি) দেওয়া হবে।
‘মেড ইন বাংলাদেশ’ স্লোগানে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ, আইডিয়া প্রজেক্ট, এটুআই এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) এর যৌথ উদ্যোগে ‘ডিজিটাল ডিভাইস অ্যান্ড ইনোভেশন এক্সপো ২০১৯’ আয়োজন করা হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে প্রদর্শনীটি। সবার জন্য উন্মুক্ত প্রদর্শনী তবে প্রবেশের জন্য প্রদর্শনীর ওয়েবসাইট (https://ddiexpo.com/registration) অথবা স্মার্টফোনে আইওএস (https://apple.co/2ohSA1v) ও অ্যান্ড্রয়েড (https://bit.ly/35j2PDg) থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে নিবন্ধন করতে হবে।প্রদর্শণীতে ঘুরতে আসা সাদিয়া তামান্না জানান, প্রযুক্তির এমন আয়োজন আমাদের দেশে হচ্ছে ভাবতেই ভালো লাগে। এক্সপোতে আসার পর মনে হচ্ছে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশে দাঁড়িয়ে আছি। বেশ কয়েকটি বোরট চোখে পড়ল, ওরা কথাও বলছে। আবার নানা ধরনের উদ্ভাবন সত্যিই চমৎকার।
এ ছাড়াও গেমারদের জন্য এক্সপোতে রয়েছে গেমজোন। সেখানে দর্শনার্থীদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। উদ্ভাবনগুলো নিয়ে প্রদর্শনী জুড়েই মানুষের আগ্রহ রয়েছে।