১২ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৩২ রান। ১৯তম ওভারে মোড় ঘুরে যায়। এই ওভারে মাত্র ৪ রান নিতে পারে বাংলাদেশ, হারায় ১ উইকেট। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ২৮ । বাংলাদেশ নিতে পারে ১০ রান। ১৭ রানে হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়।লড়াই করেও ম্যাচ জেতাতে পারলেন না অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। ২৬ বলে ৪২ রান করে অপরাজিত ছিলেন সোহান। শেষ দিকে কাউকে পাননি সঙ্গী হিসেবে। ২৫ বলে ৩৭ রান করে শান্ত আউট হলে ম্যাচের মোমেন্টাম পরিবর্তন হয়। মোসাদ্দেক ১০ বলে ১৩ রান করে ফেরেন ১৯তম ওভারে।তবে মাঝে লিটন ভুল না করলে ভিন্ন কিছু হতো। ১৯ বলে ৩২ রান করে তিনি ফেরেন রান আউট হয়ে। এনামুল সেট হয়ে ফেরেন সাজঘরে। তিনি ২৭ বলে ২৬ রান করেন। টি-টোয়েন্টি সুলভ ইনিংস খেলতে পারেননি। বাংলাদেশ থামে ১৮৮ রানে।
খরুচে বোলিংয়ের খেসারত দিয়েছে বাংলাদেশ ১৭ রানে হেরে। জিম্বাবুয়ে প্রথমবার বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০০ পার করে। তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০তে পিছিয়ে গেলো বাংলাদেশ। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন জংওয়ে।
জিম্বাবুয়ে: ২০৫/৩ (২০ ওভার)।
বাংলাদেশ: ১৮৮/৬ (২০ ওভার)।
১২ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৩২ রান
১২ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ৩২ রান। ক্রিজে আছেন সোহান-মোসাদ্দেক। রানের ব্যবধান আরও বেশি থাকলেও সোহান ঝড়ে কিছুটা কমে। তিনি ২০ বলে ৩৬ রান করে ক্রিজে আছেন। এটি টি-টোয়েন্টিতে তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস। এর আগে ছিল সর্বোচ্চ ৩৩ রান।
সেট হয়ে শান্তর বিদায়, শেষ ভরসা সোহান-মোসাদ্দেক
জংওয়ের শর্ট ডেলিভারিতে পুল করতে গিয়ে ধরা পড়লেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৩ চার ও ১ ছয়ে ২৫ বলে ৩৭ রান করেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। ক্রিজে নুরুল হাসান সোহানের সঙ্গী মোসাদ্দেক হোসেন।
৮ বলে ১০ রানে আফিফের বিদায়, বিপদে বাংলাদেশ
৮ বলে ১০ রানে আফিফের বিদায়, বিপদে বাংলাদেশ। জংওয়ের বলে পুল করতে চেয়েছিলেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। মিড উইকেট অঞ্চলে বল উঠে যায় আকাশে। তালুবন্দি করেন মাসাকাদজা। ১০৬ রানে চতুর্থ উইকেট হারালো বাংলাদেশ। জয়ের জন্য এখনো প্রয়োজন ১০০ রান।
৭১ বলে বাংলাদেশের ১০০, আরও প্রয়োজন ১০৬
১১.৪ ওভারে বাংলাদেশ দলীয় শতরান পূর্ণ করে। এই রান করতে হারায় ৩ উইকেট। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৪৯ বলে ১০৬। ক্রিজে আছেন শান্ত-আফিফ।
জীবন পেয়েও বুঝতে পারেননি লিটন, খেসারত দিলেন রানআউটে