ব্রিটবাংলা ডেস্ক : ইস্ট লন্ডনে এসিড হামলার দায়ে শুক্রবার হামলাকারীকে ১৪ বছরের জেলদন্ড দিয়েছে স্নেয়ার্সব্রোক ক্রাউন কোর্ট। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম রাহাদ হোসাইন। তার বয়স ২৪ বছর।
গত বছরের জুলাই মাসে টাওয়ার হ্যামলেটসের বেথনালগ্রীন এলাকার রোমান রোডে গাড়ির জানালা দিয়ে তিনি ২৪ বছর বয়সী মোহাম্মদ আহমেদ এবং ২৫ বছর বয়সী মোহাম্মদ হোসাইনের উপর এসিড নিক্ষেপ করেন।
এসিড হামলার পর তাদেরকে পাশের দোকানীরা সহযোগিতা করেন। এখনো তারা এসিড হামলার ক্ষত নিয়ে ঘুরছেন বলে আদালতে উল্লেখ করা হয়।
দালতের শুনানিতে জানানো হয়েছে, ঘটনার সময় হামলাকারী রাহাদ হোসাইনকে তার এক স্কুল বন্ধু সনাক্ত করেছেন। কোনো কারণ ছাড়াই তিনি তাদের উপর এসিড নিক্ষেপ করেন বলেও আদালতে উল্লেখ করা হয়।
হামলার দুদিন পর স্টোক নিউংটন পুলিশ স্টেশনে গিয়ে নিজে থেকেই ধরা দেন রাহাদ।
A man who threw acid onto two men through a car window in a deliberate attack in East London has been jailed for 14 years.
Rahad Hussain, 24, threw sulphuric acid at the men – Mohammed Ahmed, 24, and Mohammad Hussain, 25 – in Roman Road, Bethnal Green, in July 2017.
At Snaresbrook Crown Court on Friday, he admitted two offences of causing grievous bodily harm with intent and one of having an offensive weapon.
The court heard how the car had stopped briefly at a junction when one of the men recognised Hussain as someone he knew from school, prompting him to approach and throw the acid.
Stephen Earnshaw, prosecuting, said Hussain attacked the two men for “no apparent reason.”
Hussain handed himself in to Stoke Newington police station two days later and was identified by the victims despite a “cunning” attempt to change his appearance.
Mr Ahmed is still on medication to deal with the psychological damage the attack has caused, the court heard. Judge Simon Mayo QC read a note from Hussain in which he expressed how “sorry” he was and how he felt like a “coward.”
Louise Moore, of the Crown Prosecution Service, said: “This was a deliberate assault on two people. They were extremely lucky not to suffer more serious injuries. This is another in a string of recent acid and corrosive substance attack convictions which have seen long prison sentences and should send a very strong message not to carry or use acid as a weapon.”