কোরবানিকে সামনে রেখে এ বছর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে এক লাখ গরু কেনাবেচার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, গত বছর তিন সপ্তাহে ২৭ হাজার গরু বেচাকেনা হয়েছে। এবার আমাদের টার্গেট কমপক্ষে এক লাখ গরু ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে বিক্রি করা। এটা যদি করতে পারি তাহলে প্রায় ৫ লাখ মানুষ গরুর হাটে যাবে না। এতে সংক্রমণের হার কমাতে পারবো।রবিবার (৪ জুলাই) দুপুরে ডিএনসিসির ডিজিটাল পশুহাটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে আতিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন।মেয়র বলেন, ‘এবার এক হাজার গরুকে আমাদের নির্ধারিত স্লাটার হাউজে (জবাইখানায়) কোরবানি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি। যারা ১০ জুলাইয়ের মধ্যে কোরবানির গরু কিনে বুকিং দেবে, তাদের কোরবানির মাংস আমরা বাসায় পৌঁছে দেবো।’ভার্চুয়াল এই সভায় প্রধান অতিথি হিসিবে যুক্ত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রমুখ।মেয়র আতিক বলেন, ‘গত বছরের মতো এবারও আমরা একটা জায়গা ঠিক করেছি। সেখানে এক হাজার গরু কোরবানি দেওয়ার জন্য প্লাটফর্ম প্রস্তুত করেছি। ডিএনসিসির ডিজিটাল হাট থেকে গরু কিনে ১০ জুলাইয়ের ভেতর বুকিং দিলে আমরা গরু জবাই দিয়ে তাদের বাসায় মাংস পৌঁছে দেবো।’ ১০ জুলাইয়ের মধ্যে গরু কিনে জবাইয়ের জন্য বুকিং দেওয়ার আহ্বান জানান মেয়র।সূত্র: বাংলাট্রিবিউন
ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে এবার এক লাখ গরু বিক্রি করা হবে: মেয়র আতিক
Advertisement