ধনীদের অব্যবহৃত খালি বাড়িগুলো ব্যবহারের ক্ষমতা চায় কাউন্সিল : London council calls for extra powers to take over millionaires’ empty homes

ব্রিটবাংলা ডেস্ক : কাউন্সিলের ভেতরে খালি পরে থাকা মিলিয়নিয়ারদের বাড়িগুলো ব্যবহারের জন্যে মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুমতি চেয়েছে লন্ডনের কেনসিংটন এবং চেলসি কাউন্সিল। কাউন্সিলের ডেপুটি লিডার কিম টাইলর  স্মীথ এক চিঠিতে বারায় দু বছরের বেশি সময় ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় থাকা মিলিয়নিয়ারদের বাড়িগুলো কাউন্সিল টেনেন্টসদের জন্যে ব্যবহার করার ক্ষমতা দিতে হাউসিং মিনিষ্টারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।

২০১৭ সালের জুনে গ্রেনফেল টাওয়ারের ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের পর বারায় সোসাল হাউসিংয়ের সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে উল্লেখ করেন। গ্রেনফেল টাওয়ার অগ্নিকান্ডে ৭২ জন নিহত হন। গ্রেনফেল টাওয়ারের অনেক বাসিন্দা এখনো স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্যে বাড়ি পাননি। তারা হোটেলে বসবাস করছেন।

কেনসিংটন এবং চেলসি বারায় গত প্রায় দু বছরের বেশি সময় ধরে ৬শ ২১ টি প্রোপার্টি অব্যবহৃত অবস্থায় পরে আছে। অনেকগুলো বাড়ির কাজই শেষ হয়নি গত দুবছর ধরে। এ বাড়িগুলোকে স্থানীয়ভাবে ভুতের বাড়ি নাম দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩৪৭টি বাড়ি রয়েছে সবচাইতে ব্যয় বহুল। কেনসিংটন এবং চেলসি বারায় একটি বাড়ির দাম ৩০ মিলিয়ন পাউন্ডেরও বেশি। যা খালি পরে আছে।

তবে ২০১২ সালের একটি আইন অনুযায়ী, প্রাইভেট এই খালি বাড়িগুলো স্পর্শ করার ক্ষমতা কাউন্সিলের নেই। এম্পটি ডোয়ালিং ম্যানেজমেন্ট অর্ডার সংক্ষেপে  ইডিএমও অনুযায়ী দুই বছর ধরে খালি থাকা প্রোপার্টিকে কাউন্সিল হাউসিং হিসেবে ব্যবহার করার ক্ষমতা ছিল কিন্তু ২০১২ সালে  সাবেক কমিউনিটি সেক্রেটারী এরিক পিকল ইডিএমও ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু কঠোরতা আরোপ করেন। এই কঠোরতা দূর করতেই কেনসিংটন  এন্ড চেলসি কাউন্সিলের পক্ষ থেকে হাউসিং মিনিষ্টারের কাছে চিঠি লেখা হয়েছে। খালি এবং অব্যবহৃত অবস্থায় দু বছরের বেশি সময় ধরে পরে থাকা বাড়িগুলো ব্যবহারের জন্যে কাউন্সিলকে বাড়তি ক্ষমতা দিতে চিঠির মধ্যে আহ্বান জানিয়েছে কাউন্সিল।

A west London council has requested new powers to take over so-called ‘ghost homes’ and use them for council tenants when they are left unoccupied for long periods of time.

Kensington and Chelsea council’s deputy leader Kim Taylor-Smith has written to the housing minister to call for an overhaul of its powers to acquire unused houses.

Mr Smith said growing demands for social housing in the west London borough had been “framed by the Grenfell tragedy”, which led to the deaths of 72 people and left hundreds of council tenants homeless in June 2017.

Kensington and Chelsea was said to have a “huge buy-to-leave investment market”, meaning properties are bought and left empty, often to accrue value.

Mr Taylor-Smith said 621 properties in the area have been empty and unfurnished for more than two years, 347 of which are “amongst some of the most expensive in the borough”, including one worth almost £30 million.

An Empty Dwelling Management Order (EDMO) is required for a local authority to temporarily seize properties and offer them to social tenants, but Mr Taylor-Smith described it as “cumbersome, slow and expensive, making its use prohibitive”.

The use of EDMOs was restricted in 2012 by then communities secretary Eric Pickles, limiting them to empty properties that have become “magnets for vandalism, squatters and other forms of anti-social behaviour” and had been empty for two years, according to a House of Commons Library briefing paper.

But Mr Taylor-Smith claimed the prerequisite for a council to demonstrate vandalism had curtailed the use of EDMOs.

His proposal suggested offering a “favourable tax scheme” on rent income for owners of property if they agree to offer the premises to the local authority.

The letter also requested that councils be able to levy a management fee to help cover the costs of taking over the homes.

RBKC owned Grenfell Tower and faced criticism after the fire amid accusations that it and the Kensington and Chelsea Tenant Management Organisation, which ran the block, ignored repeated safety warnings from residents.

The length of time taken to rehouse survivors following the disaster was also condemned, with dozens forced to spend months in hotels.

Advertisement