১২৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার সাইফ হাসান ও সৌম্য সরকার। উদ্বোধনী জুটিতে ৪৪ রান তোলেন তারা। ২৮ বলে ৪ চারে ২৭ করে সৌম্য ফিরলেও থেকে যান সাইফ। পরে নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে খেলা ধরেন তিনি। তাতে জয়ের পথে এগিয়ে যান টাইগার যুবারা।
দলীয় ৮৩ রানে ৩০ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩৩ করে সাজঘরে ফেরেন সাইফ। তার পর ইয়াসির আলিকে নিয়ে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যান অধিনায়ক শান্ত। ভালোই খেলছিলেন তারা। তবে হঠাৎ পথচ্যুত হন ইয়াসির। জয় থেকে মাত্র ১৩ রান দূরে থাকতে ব্যক্তিগত ১৯ করে প্যাভিলিয়নে ফেরত আসেন তিনি।
তবে পরে আর বিপদ হতে দেননি ক্যাপ্টেন। আফিফ হোসেনকে নিয়ে ১২ বল হাতে রেখে জয়ের বন্দরে নোঙর করেন তিনি। শান্ত ২৫ বলে ১টি করে চার-ছক্কায় হার না মানা ৩০ রান করেন। অপর প্রান্তে ২ রান নিয়ে অপরাজিত থাকেন আফিফ।
দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৫ রান করেন শাম্মু আশান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২২ রান আসে ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। এছাড়া ১৬ রান করেন অপর ওপেনার নিশান মাদুশ্কা। লংকার ৭ ব্যাটসম্যানই ২ অংকের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি।
শ্রীলংকাকে অল্প রানে বেঁধে রাখতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশের পেসার হাসান মাহমুদ। তিনি ২০ রান খরচায় একাই শিকার করেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট নিয়ে লংকানদের মুড়িয়ে দিতে তাকে যোগ্য সহযোদ্ধার সমর্থন জোগান তানভীর ইসলাম।