শনিবার সকাল পর্যন্ত চলবে স্ট্রাইক। শুক্রবার রাতের নাইট টিউবের ড্রাইভাররাও এই স্ট্রাইকে অংশ নিবেন
ব্রিটবাংলা ডেস্ক : লন্ডন আন্ডার গ্রাউন্ড ড্রাইভারদের কর্মবিরতীর ফলে বিপাকে পড়েছেন হাজার হাজার যাত্রী। শুক্রবার ভোর থেকে ২৪ ঘন্টার কর্ম বিরতী বা স্ট্রাইক পালন শুরু করেছে লন্ডনের েসেন্ট্রাল লাইন, ওয়াটারলো এন্ড সিটি লাইন। শুক্রবার রাতে নাইট টিউব ড্রাইভাররাও এই কর্মবিরতীতে অংশ নিবেন। শনিবার সকাল পর্যন্ত স্ট্রাইক চলবে।
অন্যদিকে সাউথ ওয়েস্টার্ন রেলওয়ে সার্ভিসের ড্রাইভাররাও ৪৮ ঘন্টার কর্ম বিরতী শুরু করেছেন শুক্রবার ভোর থেকে।
প্রতিদিন প্রায় ৮০০, ০০০ যাত্রী সেন্ট্রাল লাইন ব্যবহার করেন
ওভার টাইম এবং কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়া অনিরাপদ পরিবেশে ড্রাইভিংয়ের জন্যে চাপ প্রয়োগ বন্ধসহ নানান দাবীতে ট্রান্সপোর্ট ফর লন্ডন সংক্ষেপে টিএফএলের সঙ্গে আলোচনা অকার্যকর হওয়ায় এই কর্মবিরতীর ডাক দিয়েছে ড্রাইভারদের ইউনিয়ন এএসএলইএফ।
স্ট্রাইকের ফলে সৃষ্ট দুর্ভোগের জন্যে টিউব যাত্রীদের কাছে ইউনিয়নের পক্ষ থেকে দু:খ প্রকাশ করা হয়েছে। একই দাবীতে আগামী সাত নভেম্বর আবারো কর্মবিরতী পালনের কথা রয়েছে। উল্লেখ এর আগে গত সপ্তাহে ভিন্ন দাবীতে আরএমটি পিকাডেলী লাইনে কর্ম বিরতী পালন করেছে।
Hundreds of thousands of London Underground (LU) passengers face travel disruption after train drivers began a 24-hour strike.
There will be no services running on the Central Line, including the Night Tube. The Waterloo and City Line is running but with severe delays.
The action by the drivers’ union Aslef is part of a dispute over working conditions.
LU described the industrial action, which began at midnight, as “needless”.
Aslef’s Finn Brennan said the strike was over a number of issues, including “unsafe” working practices.
“Drivers are continually forced into overtime and unsafe new working practices are pushed through without agreement,” he said.
“It would be a dereliction of our duty as trade unionists if we did not take action to stop our members being treated like this.”
A 48-hour strike by rail workers on South Western Railway also began at midnight, affecting services to London Waterloo.
Nigel Holness, director of network operations for LU, apologised to commuters for the “unnecessary disruption”.
He said recent talks between the parties over the action had been “positive” but they had “not been able to agree on the reinstatement of a train driver who was dismissed for a serious breach of our safety regulations.”
Another strike is scheduled for 7 November.
Members of the RMT union took industrial action on the Piccadilly Line last week in a separate row.