হোয়াইটচ্যাপলের ফিস্ট রেস্টুরেন্টে সেলিব্রেটি শেফ টমি মিয়া : তৈরী করলেন ভিন্ন স্বাদের বাংলাদেশী স্ট্রিট ফুড

বৃটিশ সেলিব্রেটি শেফ এবং ইন্ডিয়ান শেফ অব দ্য ইয়ার এওয়ার্ডের ফাউন্ডার টমি মিয়া এমবিই বলেছেন, আবহমান বাংলার সেই বিখ্যাত আলো ভর্তাও স্ট্রীট ফুড হিসেবে বিশ্ব মর্যাদার আসন পেতে পারে। যদি নতুনত্বের স্বাদে এবং যথার্থভাবে তা উপস্থাপন করা যায় তাতে শুধু বাংলাদেশী বা এশিয়ান কাস্টমার নয়, শ্বেতাঙ্গ তথা ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির কাস্টমরারও বাংলাদেশী স্ট্রিট ফুডের গুনগ্রাহী হবেন।

সেলিব্রেটি শেফ টমি মিয়া বৃহস্পতিবার দুপুরে ইস্ট লন্ডনে হোয়াইটচ্যাপল ফিস্ট এন্ড মিস্টি রেস্টুরেন্টে বাংলাদেশী স্ট্রিট ফুড স্পেশাল ম্যান্যুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন শেষে এসব কথা বলেন। এসময় ফিস্ট এর ম্যানেজিং ডাইরেক্টর শরিফ ইসলাম ও ডাইরেক্টর সিরাজুল ইসলাম এবং গ্রিন ইয়ার্ডের দুই ম্যানেজার স্পেশালিস্ট শেফ এডওয়ার্ড লান ও পিটার স্টোট উপস্থিত ছিলেন।

টমি মিয়া ফিষ্ট এর প্রধান শেফকে সাথে নিয়ে তার নিজস্ব কনসেপ্টে বাংলাদেশী খাবার তৈরী করেন। চিরপরিচিত আলু ভর্তা, ভেজেটেবুল বিরিয়ানিে এবং কিডনি কবাবে হেলদি মান ও ভিন্নতা তুলে ধরেন।

ফিস্ট এর এমডি শরিফ ইসলাম বলেন, আমরা চাই মানুষ বাস্তবে মায়ের হাতের রান্নার একটি স্বাদ আবারো ফিস্টের মাধ্যমে ফিরে পাক। ফিস্ট কখোনো আটিফিশিয়াল প্রেজেন্টেশনকে গুরুত্ব দেয় না। আমরা সাধারন খাবারকেই ফ্রেসলি ও হেলদি মান বজায় রেখে উপস্থাপন করি।
ভেজেটেবুল ভিত্তিক স্পেশালিস্ট শেফ এডয়ার্ড লান বলেন,নফিস্টের ব্যবস্তা দেখে আমি অভিভূত। কাস্টমাররা যথেস্ট কমমূল্যে গ্রামিন খাবারের স্বাদ পাচ্ছেন আর তাই আসছেন ফিস্টে।
সেলিব্রেটি শেফ টমি মিয়া এমবিই বলেন, ফিস্ট বাংলাদেশী কমিউনিটির প্রানকেন্দ্রে আলাদা এক মাত্রা নিয়ে এসেছে। কোয়ালিফাইড ম্যানেজম্যান্ট এটিকে আরো বেশী সামনের পানে নিয়ে যেতে পারবেন।

Advertisement