ইরানের বিরুদ্ধে যদি ইসরাইল কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেয়, তা হলে এর জবাবে তেলআবিব ও হায়ফা শহর উড়িয়ে দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি।মঙ্গলবার ইরানের জাতীয় সেনা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন ইরানের প্রেসিডেন্ট। সেখানে তিনি এ হুশিয়ারি দেন।রাইসি বলেন, ‘শত্রুরা, বিশেষ করে ইহুদিবাদীরা, বুঝতে পেরেছে ইরানের বিরুদ্ধে ছোট কোনো হামলা হলে, এর কঠোর জবাব দেওয়া হবে এবং যার প্রভাবে হায়ফা ও তেলআবিব ধ্বংস হয়ে যাবে।’সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের সামরিক, পারমাণবিক অবকাঠামো ও বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য করে একাধিকবার হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলার জন্য ইসরাইলকে দায়ী করে তেহরান।ইসরাইল দাবি করে ইরান গণবিধ্বংসী পারমাণবিক বোমা তৈরির কাজ করছে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে দেশটি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি ইরানকে পারমাণবিক কার্যক্রম থেকে নিবৃত করতে না পারে তা হলে— তেহরানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি দিয়েছে ইসরাইল।
গত সোমবার ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন চীনের প্রতি আহ্বান জানান, ইরানের প্রতি বেইজিংয়ের যে প্রভাব আছে, সেটি ব্যবহার করে যেন তেহরানকে পারমাণবিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যবস্থা করে তারা। আর নয়তো ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে ইসরাইল।তার এ মন্তব্যের পরই রাইসি এমন কড়া ভাষায় হুমকি দিয়েছেন।এদিকে ওই অনুষ্ঠানে ইসরাইল ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের উপস্থিতি নিয়েও কথা বলেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট। তিনি এই অঞ্চল থেকে সব বিদেশি সেনাদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। রাইসির দাবি, বিদেশি সেনাদের উপস্থিতি এ অঞ্চলের নিরাপত্তা রক্ষায় কোনো উপকারে আসছে না।
এ ব্যাপারে ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের সেনা ও সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বিদেশি সেনা, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের প্রতি বার্তা হলো, যত দ্রুত সম্ভব এই অঞ্চল ছেড়ে চলে যাওয়া। কারণ বিদেশি সেনাদের উপস্থিতি এই অঞ্চলের নিরাপত্তার কোনো কাজে আসছে না।’ইরানের বিরুদ্ধে যদি ইসরাইল কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেয়, তা হলে এর জবাবে তেলআবিব ও হায়ফা শহর উড়িয়ে দেওয়া হবে বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি।মঙ্গলবার ইরানের জাতীয় সেনা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেন ইরানের প্রেসিডেন্ট। সেখানে তিনি এ হুশিয়ারি দেন।
রাইসি বলেন, ‘শত্রুরা, বিশেষ করে ইহুদিবাদীরা, বুঝতে পেরেছে ইরানের বিরুদ্ধে ছোট কোনো হামলা হলে, এর কঠোর জবাব দেওয়া হবে এবং যার প্রভাবে হায়ফা ও তেলআবিব ধ্বংস হয়ে যাবে।’সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের সামরিক, পারমাণবিক অবকাঠামো ও বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য করে একাধিকবার হামলার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলার জন্য ইসরাইলকে দায়ী করে তেহরান।ইসরাইল দাবি করে ইরান গণবিধ্বংসী পারমাণবিক বোমা তৈরির কাজ করছে। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে দেশটি। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি ইরানকে পারমাণবিক কার্যক্রম থেকে নিবৃত করতে না পারে তা হলে— তেহরানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি দিয়েছে ইসরাইল।গত সোমবার ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন চীনের প্রতি আহ্বান জানান, ইরানের প্রতি বেইজিংয়ের যে প্রভাব আছে, সেটি ব্যবহার করে যেন তেহরানকে পারমাণবিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার ব্যবস্থা করে তারা। আর নয়তো ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে ইসরাইল।তার এ মন্তব্যের পরই রাইসি এমন কড়া ভাষায় হুমকি দিয়েছেন।এদিকে ওই অনুষ্ঠানে ইসরাইল ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের উপস্থিতি নিয়েও কথা বলেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট। তিনি এই অঞ্চল থেকে সব বিদেশি সেনাদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। রাইসির দাবি, বিদেশি সেনাদের উপস্থিতি এ অঞ্চলের নিরাপত্তা রক্ষায় কোনো উপকারে আসছে না।এ ব্যাপারে ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের সেনা ও সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বিদেশি সেনা, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদের প্রতি বার্তা হলো, যত দ্রুত সম্ভব এই অঞ্চল ছেড়ে চলে যাওয়া। কারণ বিদেশি সেনাদের উপস্থিতি এই অঞ্চলের নিরাপত্তার কোনো কাজে আসছে না।’সূত্র: আল আরাবিয়া