নজরুল ইসলাম
বিলেতে “কমলগঞ্জের শতজন বই প্রকাশের মন ভাসনা প্রকাশ করেছেন কমলগঞ্জের সৈয়দ মাসুম। আজ কথা হচ্ছিল কাজের অগ্রগতি প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে। প্রসঙ্গঃ চলে আসে আমার রিসেন্ট আর্টিকেল “যে চলে যায় সে কি ফিরে আসে ? প্রসঙ্গঃ মৌলভীবাজারের শাহবাব,মাহির হত্যাকান্ড। সৈয়দ মাসুম আমার আর্টিকেলটি পড়েছেন, নিজের ইন্ডিপেন্ডেড অভিমত ব্যাক্ত করেছেন, বলেছেন আমার রিসেন্ট আর্টিকেলটি অত্যন্ত নিখুঁত সমোপযোগী বাস্তবতার নিরিখে। আর কি চাই? very inspiring থাঙ্কস প্রিয় মাসুম ভাইকে।
প্রিয় মাসুম ভাই কিন্তু আবার একজন ভাল লেখক কবিও বটে, লেখালেখির সাথেও সম্পৃর্ক্ত। আমি ভাবছিলাম আমার লেখালেখিকে তিনি সহজ ভাবে নিবেন না, কারণ আমাদের সমাজে দুই লেখক, দুই কবি ,দুই নেতা, দুই মিয়াছাব কোন ভাবেই একমত পোষণ করতে পারেন না। ইহা একটি বিরাট সমস্যা।
আমার অনেক বন্দু বান্দব কাছের মানুষ যারা আমার আর্টিকেল পড়ে আমাকে উৎসাহ দিক নির্দেশনা পরামর্শ না দিয়ে তাদের হিংসাত্মক মেয়েলি স্বভাবের বহিঃ প্রকাশ ঘটিয়েছেন এই বলে যে, তিনি নজরুল ইসলাম আগে তো কখনো এতো সুন্দর করে আর্টিকেল লেখেননি ! এখন কিভাবে লেখেন ? আমি বিষম খুশি হয়েছি লোকচুরি করে হলেও আমার কাছের মানুষেরা আমার সমসাময়িক আর্টিকেল পড়ে আমার প্রতি তাদের হিংসাত্মক মনোভাব প্রকাশের মাধ্যমে আমার লেখনীর প্রসংসাই করেছেন।
তাদের সৌজন্যবোধের ঘাটতি দৃশ্যমান হলেও আমি ইহাকে দেখছি অন্যভাবে যে, জগতে মানবের দৃষ্টি ভঙ্গি ভিন্ন হতেই পারে, আর সমাজে হিংসা বিদ্বেষ ছিল আছে থাকবে। বাউল সম্রাট আব্দুল করিম যখন গান লিখে সকল বাঁধ অতিক্রম করে জনপ্রিয়তা শীর্ষে ওঠে আসেন তখন গণমানুষের কবি দেলোয়ারের হিংসাত্মক মনোভাব প্রকাশ পেয়েছিল বাউল সম্রাটের প্রতি।
হিংসা বিদ্বেষ নিয়ে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি তবে বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হিংসা বিদ্বেষকে মাঝে মধ্যে শিষ্টাচার মধ্যে একটু পয়েন্ট আউট করতে পারলে মেয়েলি স্বভাবের লোকদের উপকারে আসিলে আসতেও পারে।
আমার লেখনীরই প্রসংশা করে আমাকে উৎসাহিত অনুপ্রাণিত করেছেন প্রিয় মাসুম ভাই।
মাসুম ভাইয়ের সাথে সমাজের মেয়েলি স্বাভাবের অন্য কিছু হিংসাত্মক ইন্সানদের compare করতে গিয়ে আমার মধ্যে জমে থাকা কিছুটা ক্ষোভ উষ্মা প্রকাশ পেয়েছে যা অনভিপ্রেত, আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
পাঠক মাসুম ভাইয়ের সাথে আমার ফোন আলাপ শেষ হয়নি। প্রসঙ্গ আসে চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র মরহুম মুহিউদ্দিন সাহেবের কুলখানি মেজবান অনুষ্টানে পাপিষ্ট হয়ে ১০ জনের মৃত্য।
আমি মাসুম ভাইকে সংক্ষেপে বলেছি আমাদের মধ্যে শৃঙ্খলাবোধের অভাব আর বিশেষ করে খাবার দাবার দেখলে আমরা একটু বেসামাল হয়ে পড়ি ইহাই আমাদের প্রধান সমস্যা। মাসুম ভাই বললেন ঐ বিষয়টি নিয়ে একটু লেখেন। সব বিষয় নিয়ে মাতব্বতি করা লোকরা জনপ্রিয় হয় না। আবার সমাজের অসঙ্গতি অনিয়ম নিয়ে কথা বলতে বিরত থাকা বা মৌনতা প্রকাশ কাপুরুষদের লক্ষণ নয় কি ? এই দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে সিধান্ত নিয়েছি একটু কথা বলা প্রয়োজন। যাইহোক তাড়াহুড়া করে খাবার খেতে গিয়ে চিটাগাঙে ১০ জনের মৃত্য হয়েছে তাই খাবার নিয়েই একটি গল্প দিয়ে শুরু করতে চাই।
আফ্রিকাতে দুর্ভিক্ষ চলছে, এক ভদ্রলোক অনেক দিন ধরে খাবার খাননি। হৃদয়বান এক ব্যাক্তি একটি প্লেটে ছাগলের মাংস,মোরগের রোস্ট আর বাসমতি রাইচ দিয়ে প্লেটকে সাজিয়ে ঐ ক্ষুধার্থ ভদ্রলোকের হাতে দিলেন। ভদ্রলোক খাবার পেয়ে বিষম খুশী ,আল্লাহর নিয়ামত খাবার ও তার শুকরিয়া আদায়ের জন্য ভরা প্লেটটি সামনে রেখে চোখ বন্ধ করে দুই হাত তুলে আল্লাহর শুকরিয়া আদায়ে প্রার্থনা করছেন। চোখ বন্ধ প্রার্থনারত ঐ ক্ষুধার্থ ব্যাক্তির ভরা প্লেটটি নিমিষেই পাশের অন্য একজন ক্ষুধার্ত নিয়ে নেয়। চোখ খুলে এই ভদ্রলোক দেখলেন তিনির খাবারের প্লেট নেই ! ভদ্রলোক বললেন হে আল্লাহ আমার খাবার কোথায় ? হতাশ হবার কিছু নেই ,এই প্লেটের খাবার হয়ত ঐ ক্ষুধার্ত ব্যাক্তির জন্য বরাদ্দ ছিল না। আল্লাহর শুকুরিয়া আদায় করতে হবে প্রতিটি কাজে।
পাঠক একটি বিষয় লক্ষ্য করেছি ,আমারা খাবার দাবারের বিষয়ে আপোষ করতে রাজি নই সেই বাবা মরি আর বাঁচি। পাঠক,আপনার স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ঝুঁকি এমন সব বিষয়ে খাবার দাবার যতই মুখরোচক হোক না কেন ,আপনি যতই ভোজন রসিক হোন না কেন, আপনাকে আপোষ করতে হবে। বিশেষ সময়ে আমাদের জ্ঞান বুদ্ধির বিশেষ প্রয়োগ করতে হবে। অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা আপনাকে বলে আসবে না যে আমি আসতেছি —আমি আসতেছি—। তাই দুর্ঘটনা মোকাবেলায় তাৎক্ষণিক আপনাকে স্বীদ্ধান্ত নিতে।
,
আমরা বাঙালিরা প্রায়ই একটু ভোজন রসিক। একই সময়ে আমরা অনেকটা রাক্ষুসে প্রকৃতিরও। কি বলেন? খাবারের প্রশ্নে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য রোগ সুখ বিশেষ করে ডায়াবেটিক হার্ট প্রব্লেম এই সবের সাথে আমরা আপোষ করতে চাইনা, খেয়ে মরলেই আত্ততৃপ্তি। আমরা দিনে তিনবার ভাত খাই ,চা টা পান সুরেট ড্রিঙ্কস তো আছেই। এর পরেও খাবার দাবার দেখলে কেন জানি আমরা বেসামাল হয়ে যাই। খাবার নিয়ে আমাদের তাড়াহুড়া ঠেলা ধাক্কা বিশৃঙ্খলা দেখলে প্রায়ই মনে হয় এটাই বোধ হয় আমাদের জীবনের শেষ খাবার। প্রিয় পাঠক, আমার কথা বার্তার মধ্যে সৌজন্য বোধের একটু ঘাড়তি তাকলেও চট্রগ্রামের অনাকাঙ্কিত দুর্ঘটনা আমাকে তাড়া করছে।
সদ্য প্রয়াত আওয়ামীলীগ নেতা ও সাবেক মেয়র মহিউদ্দিন চৌধুরীর কুলখানিতে পদদলিত হয়ে ১০ জন নিহত হয়েছেন খবরটি শুনে আশ্চর্য্য হয়েছি ! ভাবছি ,কেন এই ধরণের অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা ঘটছে আমার দেশে ? যে দুর্ঘটনাটি ঘটলো তা শুনে মনে হচ্ছিল দেশে বোধহয় দুর্ভিক্ষ ছিল ? ঐ মানুষ গুলো অনেক দিন খায়নাই। কিনতু আসলেই কি তাই ? না ,আমার আগাত বিশ্বাস ঐ মানুষ গুলো ঘুম থেকে ওঠেই ভাত খেয়েছে। দিনের বাকি সময়ে রাত্রে নিদ্রায় যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ইনশাল্লাহ আরো দুইবার খাবারের কথা। দিনে তিন বার ভাত খাবারের তালিকায় আমরাই আপোষহীন বাঙালি।
তিন থেকে চার্ হাজার মানুষ ধারণ ক্ষমতা ধারি সেন্টারে ১০ হাজার মানুষের খাবারের আয়োজন করা হয়েছে বাহ্ ! আয়োজকদের দেশের সেরা আহম্মকের খেতাব দিলে বোধহয় এই জীবনে ভুল আর সুধরাবে না। প্রিয় পাঠক, আপনার বাসায় এই পরিমান জায়গা আছে যেখানে তিন জন মেহমান কে রাত্রি যাপনের ব্যবস্তা করতে পারবেন। এখন আপনি যদি আমন্ত্রণ জানান ১১ জনকে তাহলে কি সমস্যা দেখা দিবে ? বাসা হবে ওভার ক্রাউড, কারো ঘুম হবে না ,এছাড়াও অনেক সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
বি বি সি বাংলা নিউজটি আমার দৃষ্টিকটু হয়েছে ,তারা লিখেছে – চট্টগ্রামের উপ পুলিশ কমিশনার মোস্তাইন হোসেন বলেন, এখানে কুড়ি জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছিলেন। সেখানে কোন মারামারি বা বিশৃঙ্খলা হয়নি। হটাৎ করে মানুষের ভিড় বেড়ে যাওয়ায় কয়েক মিনিটের মধ্যে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে যায়। সেখানে দায়িত্ব পালনকারী দমকল বিভাগের একজন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, কমিউনিটি সেন্টারটি ছিল একটি ঠালু জায়গায়। হাজার হাজার মানুষ এখানে অংশ নিতে এসেছিলেন। খাবারের জন্য গেট খুলে দেয়ার সাথে সাথে পেছন থেকে প্রচণ্ড চাপ শুরু হয়ে যায়। তখন সামনে যারা ছিলেন তাদের কয়েকজন পড়ে গিয়ে মারা যায়। সামনে ঢালু জায়গা থাকা আর অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি মনে করেন। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে নয় জনকে সাথে সাথেই মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসকরা। আরো কয়েক জনকে গুরুতর অবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় জামাল খান ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শৈবাল খান সুমন বলেন, এই কমিউনিটি সেন্টারটির ধারণ ক্ষমতা রয়েছে তিন থেকে চার হাজার। কিন্তু এখানে ১০ হাজার মানুষের খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল। ফলে প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে।
পাঠক এই দুর্ঘটনার পিছনের কারন কি খুঁজে বের করার জন্য তদন্ত কমিটি গঠনের প্রয়োজন আছে কি ? Few Identify mistake and error I have point out which are ….
* কমিউনিটি সেন্টারটির অতিথি ধারণ ক্ষমতা রয়েছে তিন থেকে চার হাজার
* এখানে ১০ হাজার মানুষের খাবারের আয়োজন করা হয়েছিল, তাই
* প্রচণ্ড ভিড়ের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে যা
* আয়োজক এবং স্বেচ্ছাসেবীদের অনভিজ্ঞতা আর অব্যবস্থাপনাই দায়ী।
আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে খাবার খেতে এসে একে অন্যের পায়ে পথ পিষ্ট হয়ে মৃত্যবরণ আমাদের কি শিক্ষার তাগিদ দিচ্ছে সে দিকেই মনোনিবেশ করত, ভবিষতে একি ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সে শিক্ষাই গ্রহণ উচিৎ। আমাদের প্রধান যে শিক্ষার অভাব সেটা হচ্ছে discipline শৃংখলা। আমাদের মধ্যে শৃংখলা বোধের বড়ই অভাব। আইন কানুন নিয়ম নীতিকে আমরা বড়ই অবহেলা করি। একে অন্যের প্রতি কোন সম্মান নেই। কথার বুলিতে আমরা বড়ই আধুনিক ডিজিটাল স্মার্ট। আমাদের মুখের কথার সাথে অন্তরের অমিল সাগর সমুদ্র। তিন হাজার ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি কমিনিটি সেন্টারে দশ হাজার মানুষকে আমন্ত্রণ বা দশ হাজার মানুষের খাবারের আয়োজন আয়োজকদের নিন্মতম জ্ঞান বুদ্বির পরিচয় বহন করে না। আয়োজকরা বড়ই ভাগ্য়মান যে তারা বাংলাদেশের নাগরিক। বহিবিশ্বে বা আমি যে দেশে বাস করি যুক্তরাজ্যে হলে তাঁদের আইনের আওয়তায় নিয়ে আসা হত। কয়েক মিলিয়ন পাউন্ট ফাইন করা হত। এই ধরণের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় সেই দৃষ্টিতে তাদের সাজা দেওয়া হত।
আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে বিয়ে ফিরনি বা মেজবান বলেন যেখানে যে অনুষ্টানে যাবেন আমাদের আচার আচরণ কি আর অতিথির মত থাকে? হৈ হুল্লা গন্ডগোলএ গুলো প্রায়ই চোখে পড়ে যা আমাদের অভ্যাসে পরিনিত হয়েছে। আচ্ছা আপনাকে মেহমান হিসাবে দাওয়াত করা হয়েছে সেখানে গিয়ে আপনি হৈচৈ উচ্চ স্বরে কথা বলছেন ঠেলা ধাঁক্কা করছেন- একটু ডান্ডা মাথায় চিন্তা করুন এ -গুলো কত বড় নিলজ্য আচরণ যা আমাদের দ্বারা প্রায়ই সম্পাদিত হচ্ছে। প্লিজ ,অন্যকে উপদেশ না দিয়ে নিজ থেকে আমাদের এই সব নিলজ্জ আচরণ উত্তরণের চিন্তা করুন।
দেশে স্থানীয় ও জাতীয় ভাবে প্রতি বছর বড় বড় দূর্ঘটনা ইতিমধ্যে ঘটেছে -যেমন রানা প্লাজা, তাজরিন গার্মেন্টস আরো অনেক বড় বড় ইন্সিডেন্ট। আমরা কি শিক্ষা গ্রহণ করেছি ? আমরা কি প্রতিটি দুর্ঘটনা ঘটিবার পর শিক্ষিত হইব দূর্ঘটনা মোকাবেলায়।
জনাব মুহিউদ্দীন চৌধুরী একজন ভাল মানুষ ছিলেন। তিনির জানাজায় লোকসমাগম ছিল ঐতিহাসিক। নিজের রাজনৈতিক দলের সতীর্থরা তো বটেই, বিরোধী দলের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের শোকার্ত মানুষের ঢল নেমেছিল ঐতিহাসিক লালদীঘির ময়দানকে কেন্দ্র করে আশপাশের বিরাট এলাকাজুড়ে। প্রয়াত মহিউদ্দিন চৌধুরীর প্রতি এ অঞ্চলের মানুষের এই শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল তাঁর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ত্যাগ-তিতিক্ষা, সাহস-সংগ্রাম এবং জনকল্যাণে তাঁর ভূমিকার স্মরণ ও স্বীকৃতি।
পারিবারিক ভাবে তিনির আত্বীয় স্বজন শুভাকাঙ্কী সবাইকে নিমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কুলকানি অনুষ্টানে। একটি বিশাল অনুষ্টান হিসাবে আয়োজকদের পাশাপাশি আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে আমাদের দায়িত্ব শৃংখলাবোধকে ছোট করে দেখার অবকাশ নেই। এই ধরণের অনাকাঙ্খিত দূর্ঘটনার পুনরাবৃত্তি ভবিষ্যতে যাতে না হয় আয়োজকদের আরো পরিকল্পিত প্রস্তূতি প্রয়োজন। অতিথিদের মনে রাখতে হবে আমরা দিনে তিন বার ভাত খাই একবার একটু দেরিতে সারিবদ্ধ হয়ে শৃঙ্খলার মধ্যে থেকে খেয়ে নিলে কেমন হয়? অথিতি হয়ে তাড়াহুড়া করে খেতে দিয়ে পা পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ বড়ই লজ্জার অপমানের। যারা নিহত হয়েছেন পরিবারের জন্য এই ক্ষতি অপূরনীয়।
নজরুল ইসলাম
ওয়ার্কিং ফর ন্যাশনাল হেল্থ সার্ভিস লন্ডন,
মেম্বার, দি ন্যাশনাল অটিষ্টিক সোসাইটি ইউনাইটেড কিংডম
আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন।
trade.zoon@yahoo.com