বুধবার (১৮ নভেম্বর) রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আফরোজা ফারহানা আহম্মেদ অরেঞ্জ বলেন, মামলাটির কার্যক্রম রাষ্ট্রপক্ষ ১৩ কার্যদিবসে শেষ করতে সক্ষম হয়েছে। আসামি মজনুর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করতে পেরেছে। তাই আমরা রাষ্ট্রপক্ষ থেকে প্রত্যাশা করছি আসামি মজনুর সর্বোচ্চ শাস্তি হবে।
অপরদিকে আসামি মজনুর আইনজীবী রবিউল ইসলাম বলেন, মজনুর বিরুদ্ধে ধর্ষণের যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়নি। রায়ে মজনু খালাস পাবেন বলে আশা করছি।
উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বান্ধুবীর বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে চলতি বছরের ৫ই জানুয়ারি কুর্মিটোলা বাসস্টেশনে নামে।
নামার পর অনুসরণ করতে থাকা ব্যক্তি নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। গত ৯ই জানুয়ারি ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেপ্তার আসামি মজনুর সাত দিনের রিমান্ডে পাঠান আদালত। রিমান্ড শেষে গত ১৬ই জানুয়ারি আদালতে ধর্ষণের ঘটনায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে সে। জবানবন্দি শেষে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বর্তমানে মজনু কারাগারে রয়েছে।