সিলেটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সিলেটে নবীগঞ্জ কল্যাণ সমিতির সাবেক সহসভাপতি এবং আম্বরখানা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালনা কমিটির সাবেক সদস্য হাউজিং এষ্টেট এলাকার বাসিন্দা বিশিষ্ট সমাজ সেবী ফিরোজুল ইসলাম আর নেই। (ইন্না…. লিল্লাহি…রাজিউন)।
৩১শে মে রোববার বাংলাদেশ সময় দুপুর বারটায় সিলেট ওমেন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। মৃত্যুকালে তিনি দুই ভাই, দুই বোন, স্ত্রী, ছয় কন্যা ও দুই পুত্র সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। রোববার বাদ এশা হযরত শাহ জালাল (রঃ) মাজার সংলগ্ন কবরস্থানে তাকে সমাহিত করা হয়।
মরহুম ফিরোজুল ইসলাম ব্যবসা-বানিজ্যের পাশাপশি একাধিক সামাজিক সাংস্কৃতিক ও জনহিতকর কাজের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, জীবদ্বশায় তিনি এলাকার অসংখ্য গরীব শিক্ষার্থীর লেখা পড়ার খরছ বহন করার পাশাপাশি নীরবে আর্তমানবতার সেবা করে গেছেন। মরহুমের গ্রামের বাড়ি বৃহত্তর সিলেটের নবীগঞ্জ উপজেলার চার নং-দীগলবাক ইউনিয়নের কাঁমারগাঁও (লামাজিয়াপুর) গ্রামে । তার মৃত্যু সংবাদ লন্ডনে এসে পৌঁছালে আত্মীয় স্বজন ও এলাকাবাসীর মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। তাৎক্ষনিক অনেকেই লন্ডনে বসবাসরত মরহুমের ভাইদের সাথে যোগাযোগ করেন। মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনায় বৃটেনে বসবাসরত তার ছোট ভাই স্বনামখ্যাত আইনজীবি ব্যরিস্টার বাহার চৌধুরী ও দীগলবাক ইউনিয়ন ডেভল্যাপমেন্ট এসোসিয়েশন ইউকে‘র সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সকলের দোয়া চেয়েছেন। ফিরোজুল ইসলামের মৃত্যুতে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে শোক প্রকাশ করেছেন সাংবাদিক মতিয়ার চৌধুরী, বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা একাউনটেন্ট মাহমুদ এ রউফ, ক্যাটারারর্স নেতা মাহতাব মিয়া, ডিইউডি‘র এউপদেষ্টা এম এ মতিন, ফজলুর রহমান ও লন্ডনস্থ দীগলবাক ডেভল্যপমেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি আবু বকর আহমদ ও সেক্রেটারী শেখ শামীম আহমদ প্রমুখ। শোকবার্তায় তারা মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।