এর আগে ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভারতের ফরেনার্স রিজিয়নাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার (এফআরআরও) কর্ম শেরিং ভুটিয়া তাকে ভারত ছাড়তে নোটিশ দেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারতে নাগরিকত্ব সংশোধন আইন বিরোধী বিক্ষোভের কিছু ছবি শেয়ার করার পর অপ্সরার বিরুদ্ধে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তাকে নোটিশ পাওয়ার তারিখ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ভারত ছেড়ে যেতে বলা হয়েছে। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে ভারতে অবস্থানের কারণে ফরেনার্স অ্যাক্টের অধীনে অভিযোগ গঠন করা হতে পারে।
এ বিষয়ে আইনজীবী শামীম আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন অপ্সরা। শামীম আহমেদ বলেছেন, নোটিশ পাওয়ার পর অপ্সরার এখনও এক সপ্তাহ সময় পাড় হয় নি। তিনি এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করার কথা বিবেচনা করছেন। তবে একজন কর্মকর্তা বলেছেন, যেহেতু ওই নির্দেশ তাকে দিয়েছে ‘তৃতীয় পক্ষ’ তাই এফআরআরও’র এমন ক্ষমতা আছে যে, তারা ভারতের নিয়মনীতি লঙ্ঘনের জন্য বিদেশীদের বিরুদ্ধে ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারে। ফলে অপ্সরার জন্য উত্তম হবে বাংলাদেশে ফেরত গিয়ে আপিল করা। কারণ, আপিল করলেও তার শুনানিতে সময় লাগবে।