ব্রিটবাংলা ডেস্ক : আবারো ইলিগ্যাল ইমিগ্র্যান্টদের ক্ষমা করে দিতে আহ্বান জানালেন ব্রিটিশ ফরেন সেক্রেটারী বরিস জনসন। এর আগে লন্ডন মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় ইউকেতে অবস্থানত ইলিগ্যাল ইমিগ্র্যান্টদের জন্যে ‘এমনেস্টি’র আহ্বান জানিয়েছিলেন তিনি। উইন্ডরাশ জেনারেশননের প্রতি সরকারের ‘এমনেস্টি’র ঘোষণার পর অন্যান্য ইমিগ্র্যান্টদেরও সমান সুযোগের আহ্বান জানান ফরেন সেক্রেটারী।
তিনি বলেছেন, শুধু উইন্ডরাশ জেনারেশন নয় প্রায় এক দশকের বেশি সময় ধরে ইউকেতে অবৈধভাবে বসবাসরত অন্যান্য ইমিগ্র্যান্ট, যাদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ নেই, তাদেরকে উইন্ডরাশ জেনারেশনের মতো সাধারণ ক্ষমা বা সরকারের ‘এমনেস্টি’র আওতায় আনা উচিত। এরআগে সোমবার ১৯৭৩ সালের আগে ইউকেতে আসা কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকদের কোনো ডকুমেন্ট ছাড়াই শুধুমাত্র নুন্যতম ফির বিনিময়ে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব দেবার ঘোষণা দেন হোম সেক্রেটারী এম্বার রাড।
হোম সেক্রেটারীর এই ঘোষণার পর ফরেন সেক্রেটারী বলেছেন, কোনো ধরনের অপরাধের সঙ্গে যুক্ত নয় এমন ইলিগ্যাল ইমিগ্র্যান্ট যারা দশ বছরের বেশি সময় ধরে ইউকেতে বসবাস করছে তাদেরকে উইন্ডরাশ জেনারেশনের মতো ক্ষমার আওতায় নিয়ে আসা উচিত।
অন্যদিকে শেডো হোম সেক্রেটারী ডায়ান এবোটও হোম সেক্রেটারীকে সতর্ক করে বলেছেন, ইউকেতে আরো হাজার হাজার ইমিগ্র্যান্ট রয়েছে যারা উইন্ডরাশ জেনারেশনের মতো একই সমস্যা মোকাবেলা করছে। তাদের কথাও স্মরণ রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন লেবার এমপি ডায়ান এবোট।
উল্লেখ্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কমনওয়েলথভুক্ত ক্যারাবিয়ান দেশগুলো থেকে আসা উইন্ডরাশ জেনারেশনের ল্যান্ডিং কার্ড ধ্বংসের অভিযোগে সমালোচনার মুখে পড়েছিল সরকার। এ জন্যে উইন্ডরাশ জেনারেশনের কাছে ক্ষমাও চাইতে হয়েছে প্রধানমন্ত্রী থেরিজা মেকে।
Boris Johnson argues for immigration amnesty in wake of Windrush scandal
Boris Johnson reportedly clashed with Theresa May on introducing a broader amnesty for long-standing immigrants in the wake of the Windrush scandal.
On Monday the Home Secretary announced that Commomwealth migrants who arrived in Britain before 1973 would be able to become citizens without the documentation or fees normally required.
But Mr Johnson argued that this now needs to be extended to all illegal immigrants who have lived in the UK for more than a decade and not committed crimes.
The foreign secretary is understood to have been among several Cabinet ministers urging a more liberal approach to immigration.
This comes after Theresa May’s hardline approach to immigration was blamed for causing the Windrush scandal.
The then-Home Secretary introduced a “hostile environment” for illegal immigrants by forcing employers and landlords to check on the immigration status of prospective applicants.
But as many of the Windrush generation did not have the official documents they have been denied healthcare, lost their jobs or even been threatened with facing deportation.
Labour MPs have warned that there are thousands of others facing the same problems as the Windrush generation.
The shadow home secretary Diane Abbott warned Amber Rudd in the House of Commons: “The Home Secretary need not believe this ends here.
“Coming up behind the Windrush cohort is a slightly later cohort of persons from south Asia.
“In the next few years, even though they have lived here all their life, even though their children are British and even though they have worked all their life, they will be asked for four pieces of data for every year they have been here, and they will be subjected to the same humiliation as the Windrush generation.”