কাউন্সিলার জোসেফ এবং দায়বদ্ধতা

আহাদ￰ চৌধুরীবাবু :কাউন্সিলার সৈয়দ জোসেফ সিলেট শহরের ৬নং ওয়ার্ডের পীরমহল্লাস্থ ঐতিহ্যবাহী সৈয়দ বাড়ীর সন্তান বাবা সৈয়দ ফয়জুন নূর (খোকন মিয়া) মাতা রুকবা চৌধুরী।

সিলেটের ক্রীড়া অঙ্গনের এক সময়ের পরিচিত মুখ, প্রথমে পাড়ার সামাজিক সংগঠন পীর মহল্লা প্রভাতী সংঘের এবং পরবর্তীতে এই ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট জেলা ক্রীড়াসংস্থার সাবেক সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) ফেরদৌস চৌধুরী রুহেলের অনুপ্রেরণা ও তত্বাবধানে ফুটবলও ক্রীকেটে জড়িত হয়ে অল্প সময়ে সিলেটের ক্রীড়া অঙ্গনে খ্যাতি অর্জনের পাশাপাশি মডেলিংও সুনাম অৰ্জন করেন।

দির্ঘ্যদিন যাবত বিট্রেন প্রবাসী জোসেফ বসবাস ইংল্যান্ডের কর্নো ওয়াল ডেবনএলাকায় ।

এবং স্বল্প সংখ্যাক বাংলাদেশীদের বসবাস বাদবাকী সবাই শেতাঙ্গ তারপরও মূলধারার রাজনীতি পুলিশ হেইট ক্রাইম এডভাইজার সহ পরিবেশ রক্ষা কমিউনিটি রাইটস আন্দোলনে একমাত্র বাংঙ্গালী হিসেবে অংশ নিয়ে কাজ করেন।

যার ধারাবাহিকতায় কর্নোওয়ালের রাজনৈতিক ইতিহাসে লিবারেল ডেমোক্রেটিক দল লিবডেম থেকে কাউন্সিলার নির্বাচিত হন ।

বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে বিপন্ন অসহায় মানুষের কাছে তার একটি চিটি বা কাজ সকল মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

নিজের দায় থেকে জীবনের ঝুকী নিয়ে তার ওয়ার্ডের প্রতিটি নাগরিকের নিকট প্রেরণ করেছেন বার্তা।

তাদের সংকটকালীন সময়ে তিনি নিজে তাদের বাজার সত্তদা ঔষধ ,চিটি পোষ্ট এবং বয়স্কদের তাদের একাকিত্ব দূর করতে টেলিফোনে আলাপ সহ কাজ গুলো করে দেবার স্বদিচ্ছা ।

এ প্রসঙ্গে কাউন্সিলার জোসেফ বলেন আসলে সবার আগে মানবিকতা এবং আমার প্রতি তারা আস্থা রেখেছেন তাই আমি মনেকরি একজন কাউন্সিলার হিসেবে আমার দায় রয়েছে যার ধারাবাহিকতা আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস ।

Advertisement