মুসলিম এইডের রিপোর্ট : গ্রেনফেল ট্রাজেডিতে কেনসিংটন এন্ড চেলসি বারার ভুমিকা ছিল হ-য-ব-র-ল : Grenfell Tower fire response ‘badly flawed’ report says

ব্রিটবাংলা ডেস্ক : গ্রেনফেল টাওয়ার ট্রাজেডির রাত থেকে পরদিন পর্যন্ত স্ট্রীটে কেনসিংটন এন্ড চেলসি বারার ভুমিকা হ-য-ব-র-ল ছিল বলে মুসলিম এইডের এক রিপোর্টে সমালোচনা করা হয়েছে। স্ট্রীটে ভলেন্টিয়ারদের জন্যে কাউন্সিলের সহযোগিতা ছিল একেবারেই সীমিত। যদিও এ বিষয়ে কাউন্সিল বিশেষ কোনো মন্তব্য করেনি। তবে বারার সোসাল হাউসগুলোতে নতুন দরোজা লাগানোর ঘোষণা দিয়েছি কাউন্সিল।
গ্রেনফেল টাওয়ারের আগুন নেভানোর জন্যে একদিকে যেমন ফায়ার ফাইটাররা ব্যস্ত ছিলেন ঠিক অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতার জন্যে স্ট্রীটে খাদ্য-বস্ত্র এবং আশ্রয়ের হাত বাড়িয়েছিলেন বিভিন্ন চ্যারিটি সংস্থাসহ সাধারণ মানুষ। তবে চ্যারিটি সংস্থা মুসলিম এইডের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, যথা সময়ে কেনসিংটন এবং চেলসি কাউন্সিলের রেসপন্স না পাওয়ায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতায় আসা ভলেন্টিয়ারদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। ঘটনার পরিদনও কাউন্সিলের কোনো হ্যাল্প লাইন ছিল না। ঘটনাস্থলে আসা বিভিন্ন চ্যারিটি সংগঠন তাদের নিজ উদ্যোগেই এসব গ্যাপগুলো পুরন করতে হয়েছে। মুসলিম এইডের চীফ এক্সিকিউটিভ অফিসার জাহাঙ্গীর মালিক বলেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় লন্ডনের মতো উন্নত সিটিতে এ ধরনের দুর্বল অবকাঠামো মেনে নেওয়া যায় না। এখানো আরো উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে লোকাল অথোরিটির তড়িত্ব রেসপন্সই পাওয়া যাবে বলে আশা ছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।

মুসলিম এইডের এই রিপোর্টকে স্বাগত জানিয়েছে কেনসিংটন এন্ড চেলসি কাউন্সিল। গ্রেনফেল টাওয়ার ট্রাজেডি থেকে কাউন্সিল অনেক কিছুই শিখছে এবং শেখার চেস্টা করছে। তাতে মুসলিম এইডের এই রিপোর্ট সহায়ক হিসেবে কাজ করবে বলে মন্তব্য করে তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত এর বেশি কিছু বলতে চায়নি কাউন্সিল।
তবে সোসাল হাউসিংয়ের প্রায় চার হাজারের বেশি দরোজা পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে কেনসিংটন এন্ড চেলসি বারা। এতে ব্যয় হতে পারে প্রায় সাড়ে তিন মিলিয়ন পাউন্ড। এসব পুরনো দরোজাগুলো ফায়ার সেইফটি টেস্ট ফেইল করেছে। আগুন লাগার পর অন্তত ৩০ মিনিট যাবত আগুন ধারণ ক্ষমতা থাকতে হবে দরোজাগুলোর। যা গ্রেনফেল টাওয়ারের দরোজাগুলোর ছিল না।

 

Volunteers were left to help Grenfell Tower residents amid a “badly flawed” council response to the disaster, a report has found.

Those without shelter turned to aid groups in the wake of the blaze that killed 72 people on 14 June 2017, the review by Muslim Aid said.

It said charities “on the front line” filled the gap created by Kensington and Chelsea Council’s “slow response”.

The authority, which was criticised for “weak leadership”, declined to comment.

It said the ongoing public inquiry prevented it from doing so.

Muslim Aid’s review found those seeking refuge and information about their relatives after the blaze faced “limited co-ordination”.

By the next day, no council helpline had been set up so several charities established their own to fill in the gap, it said.

“Weak leadership” of the initial council response compounded the consequences of the disaster, the report said.

The authority was “slow to provide direction, co-ordination and information and to address multiple pressing needs,” the report said.

It warned the tragedy could play out again “at a time when the frequency of disasters in the UK is likely to increase due to climate change, vulnerability to terror attacks and the inherent risks of life in crowded, unequal cities”.

Muslim Aid CEO Jehangir Malik said he would have “expected this chaos in a developing country” with poor infrastructure.

“I honestly thought we had better disaster preparedness and response systems here in the UK,” he said.

The report also recognised the voluntary sector “came up short” in certain areas, “with some systems, structures and approaches not fit for purpose”.

In response to the report from Muslim Aid, the council said it did not think it appropriate to comment further as it was a matter for the current public inquiry.

However, the council confirmed it was to replace doors in social housing across the borough after failed safety tests.

Grenfell Tower’s doors failed to withstand fire for the required 30 minutes, according to the council.

The authority estimates it will need to replace about 4,000 front doors at a cost of about £3.5m under orders from Secretary of State James Brokenshire.

He has said “all Manse doors across the country must be replaced, but stated that ‘the risk to public safety remains low'”, the council said in a statement.

Advertisement