টাওয়ার হ্যামলেটসে হোটেল মালিককে ২৫০ হাজার পাউন্ড জরিমানা : Owner of Bethnal Green guest house fined £250k

ব্রিটবাংলা রিপোর্ট : ফায়ার সেইফটি আইন অমান্য করায় ইস্ট লন্ডনের একটি হোটেল মালিককে ২৫০ হাজার পাউন্ড জরিমানা করেছে আদালত। অর্থ দন্ডের পাশাপাশি আদালত থেকে তার উপর ৬ মাসের জন্যে তার উপর বিশেষ কাফিউ জারি করা হয়েছে।
দন্ডিত হোটেল মালিকের নাম মোহাম্মদ বাট। তার বয়স ৫৫ বছর। তিনি টাওয়ার হ্যামলেটসের কেমব্রিজ হীথ রোডের সিটি ভিউ গেস্ট হাউসের মালিক। বসবাস করেন মাইএন্ডে।

আদালত জানিয়েছে, টাওয়ার হ্যামলেটসের কেমব্রিজহীথ রোডের সিটি ভিউ গেস্ট হাউসের মূল প্লান বা পরিকল্পনা থেকে সরে এসে এর মালিক হোটেলের ভেতরের ফায়ার সেইফটি সিড়ি ভেঙ্গে লিফটের রাস্তা করেছেন। জরুরী ভিত্তিতে হোটেল থেকে বের হবার একটি মাত্র রাস্তা রেখেছেন। ফায়ার এক্সিটের জন্যে রাখা সিড়ির দরোজা বাইরে থেকে বন্ধ করে দেওয়ায় বিষয়টি নজরে আসে ফায়ার ব্রিগেডের। কাউন্সিল পারমিশনের জন্যে তিনি যে প্লান বা পরিকল্পনা দিয়ে আবেদন করেছিলেন কার্যক্ষেত্রে তা করা হয়নি বলে আদালতে উল্লেখ করা হয়েছে।

২০১৪ সালে ফায়ার সার্ভিস অফিসাররা সিটি ভিউ হোটেল পরিদর্শন করেন। এ সময় তারা একই বছরের জুলাইয়ের ভেতরে মুল পরিকল্পনা অনুযায়ী বাকী কাজগুলো করার জন্যে সিটি ভিউ গেস্ট হাউসের মালিক মোহাম্মত বাটকে নির্দেশ দিয়ে আসেন। যা তিনি পালন করেননি।
এছাড়াও আরো তিনটি জায়গায় ফায়ার সেইফটি আইন অমান্য করেছেন তিনি। হোটেলের ভেতরে লাগানো লিফটে ফায়ার প্রোটাকশন ছিল না। স্কোম ডিটেক্টরেও সমস্যা ছিল। তিনি চরমভাবে ফায়ার সেইফটি নীতিকে অবজ্ঞা করেছেন বলে মন্তব্য করেছে ফায়ার ব্রিগেড।

ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা সিটি ভিউ গেস্ট হাউসকে মরণ ফাঁদ বলে উল্লেখ করেন।
শুক্রবার সাদার্ক ক্রাউন কোর্টে সিটি ভিউ গেস্ট হাউসের মালিককে ফায়ার সেইফটি আইন অমান্য করার ৪টি অভিযোগে দোষি সাব্যস্ত করে। এর সাজা হিসেবে তার উপর ২শ ৫০ হাজার পাউন্ড জরিমানা করেছে আদালত। একই সঙ্গে তাকে আরো ১৪ হাজার ২শ পাউন্ড মামলার খরচ পরিশোধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি আদালত গেস্ট হাউসের মালিক মোহাম্মদ বাটের উপর কার্ফিউ জারি করেছে। সাজা ঘোষণার পর থেকে ৬ মাস তাকে রাত ৯টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত তার উপর কার্ফিউ বলবত থাকবে।

Owner of “death trap” Bethnal Green guest house fined £250k

The owner of a “death trap” Bethnal Green guest house has been given a six month suspended prison sentence and fined £250,000 for fire safety offences.

Mehmood Butt, 55, of Clinton Road in Mile End, defied council orders and removed an internal staircase of his City View Guest House, in Cambridge Heath Road, to make way for a lift, leaving only one external fire exit.

He showed a “blatant disregard for fire safety,” according to a London Fire Brigade spokesman.

This raised serious safety concerns as in the event of a fire sealing off the outside staircase, those on the upper floors would have been trapped.

His initial planning application, which detailed the changes, was turned down due to fire safety concerns – but Mr Butt had the work done anyway.

Fire officers visited in March 2014 and ordered Mr Butt to make amends, but by July this was not done.

“Not only does it show a blatant disregard for fire safety, it rendered the building a death trap and put the lives of anyone staying there at serious risk should a fire have broken out,” said deputy assistant commissioner for fire safety Lee Drawbridge.

“The fact the guest house owner went ahead with the occupation of the building despite being refused permission by the council on safety grounds is shocking.

“The size of the fine handed down in this case should send a clear message that, while we will do everything we can to help building owners meet their fire safety responsibilities, if we find they are blatantly ignoring them we will not hesitate to prosecute. ”

The route from the foot of the single fire escape to a safe place away from the building was also blocked, the court heard.

There was evidence rooms on upper floors had been used by guests in spite of safety concerns.

Some fire doors and smoke detectors were also deemed to be inadequate, raising further safety concerns.

Additionally, the lift shaft had no fire protection, meaning flames could quickly spread between floors.

Mr Butt was sentenced on Friday at Southwark Crown Court after pleading guilty to four offences under the Regulatory Reform Order 2005. He was also ordered to pay £14,200 in prosecution costs and given a nightly curfew of 9pm to 6am.#ELA#

Advertisement