ভোট জ্বালিয়াতির অভিযোগে ইস্ট লন্ডনে এক ব্যক্তির সাজা : Man pleads guilty by voting twice in General Election

ব্রিটবাংলা ডেস্ক : ব্রিটিশ পার্লামেন্টের গত নির্বাচনে আইন অমান্য করে দু’বার ভোট দেওয়ার কথা স্বীকার করেছে ২১ বছরের এক ব্যক্তি। মোহাম্মদ জেইন কোরেশী নামের ওই ব্যক্তি ওয়ালথাম ফরেস্টের হ্যারল্ড রোডের বাসিন্দা। ২০১৭ সালের সংসদ নির্বাচনে তিনি একাই বেআইনীভাবে দুবার ভোটাধিবার প্রয়োগ করেছেন। একবার পোস্টাল ভোট এবং দ্বিতীয়বার সেন্টারে গিয়ে ভোট দিয়েছেন। নামের মধ্যে সামান্য হেরফের করে ইচ্ছাকৃতভাবেই তিনি সেটা করেন বলে সোমবার ইস্ট লন্ডনের বো ম্যাজিস্ট্রেইট কোর্টে দোষ স্বীকার করেন । দুটি ভোটের জন্যে তিনি একই ঠিকানাও ব্যবহার করেন।

গত সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেওয়ার পর এক টুইটার বার্তায় এক ব্যক্তি দু’বার ভোটাধিকার প্রয়োগের বিষয়টি প্রকাশ করে। টুইটার একাউন্ট হোল্ডারেরর পরিচয় গোপন রাখা হয়েছিল সেখানে। ওই টুইটে লেবার দলকে দু’বার ভোট দিয়ে অহঙ্কার প্রকাশ করেছিলেন ওই ব্যক্তি। একবার হলে গিয়ে এবং আরেকবার পোস্টালে ভোট দেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি। পরবর্তীতে তদন্ত করে পুলিশ ওই টুইটার একাউন্ট হোল্ডারের নাম ও ঠিকানা বের করে তাকে গ্রেফতার করে।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গত ২২ শে অগাস্ট মেট পুলিশ তাকে নির্বাচনী আইন ভঙ্গের অভিযোগে অভিযুক্ত করে।

আদালতে দোষ স্বীকারের পর মোহাম্মেদ জেইন কোরেশীকে সাজা হিসেবে আর্থিক জরিমানা করা হয়। ১৫০ পাউন্ড জরিমানার সাথে ২শ পাউন্ড প্রসিকিশন কস্ট এবং ভিক্টিম সার্চার্জ বাবদ আরো ৩০ পাউন্ড পরিশোধের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

এছাড়াও আগামি তিন বছরের ভেতরে ইউকেতে ভোটার তালিকায় নাম তুলতে পারবেন না তিনি। একই সময়ের ভেতরে ব্রিটেনের স্থানীয় বা সাধারণ নির্বাচনে ভোটাধিকারও প্রয়োগ করতে পারবেন না মোহাম্মেদ জেইন কোরেশী।

A 21-year-old man has pleaded guilty to breaking electoral law by voting twice in the same constituency of Chingford and Woodford Green, Waltham Forest during the 2017 United Kingdom Parliamentary General Election.

Mohammad Zain Qureshi, 21 (2.1.1996) of Harold Road, Waltham Forest appeared at Thames Magistrates Court, Bow on Monday, 18 December, where he pleaded guilty to the offence, which is contrary to section 61(2)(a)(i)ofthe Representation of the People Act 1983, an illegal practice under that Act.

Qureshi voted twice in the election after he was registered twice at his home address with a minor variance of his name.

Following the election, an allegation was reported to police in relation to a social media post by an unknown person on Twitter. The Twitter user openly declared on polling day that they had voted twice for the Labour Party, once by postal vote and a second time in person at the polling station.

Following enquiries by officers from the Metropolitan Police Service’s Special Enquiry Team, Qureshi was identified. He was interviewed on 22 August in connection with the allegation and subsequently charged with the offence.

As a result of his guilty plea, Qureshi was fined £150.00, was ordered to pay £200.00 towards prosecution costs and also ordered to pay a victim surcharge of £30.00.

In addition to the court sentence, as the offence he committed was an illegal practice under the Representation of the People Act 1983, he faced additional sanctions in that he is not capable of being registered as an elector or voting at any parliamentary election in the United Kingdom or at any local government election in Great Britain, nor permitted to being elected to the House of Commons or holding any such elected office for a period of three years.

Advertisement