ইসরায়েলের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী এভিগদোর লিবারম্যান প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, হামাসের হামলার মোকাবেলায় যদি ইসরায়েলের এরকম ছন্নছাড়া অবস্থা হয় তাহলে ইরান বা হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে কি হবে? ইসরায়েলের চ্যানেল টুয়েলভকে দেয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মোকাবেলায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুর্বলতা স্পষ্টভাবে চোখে পড়ছে। স্পুটনিকলিবারম্যান বলেন, ইসরায়েইলি মন্ত্রিসভা এর আগে ফিলিস্তিনিদের মোকাবেলায় এতটা দুর্বলতা দেখায়নি। তিনি এজন্য নেতানিয়াহুর চলমান রাজনৈতিক দুর্বল অবস্থানের উল্লেখ করে বলেন এই প্রথম আমাদেরকে দু’টি ফ্রন্টে লড়াই করতে হচ্ছে। একটি গাজার বিরুদ্ধে আরেকটি ইসরায়েলের মধ্যে।এভিগদোর বলেন, নেতানিয়াহু ইসরায়েলি জনগণের সামনে নিজের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল করতে গিয়ে সেনাবাহিনীকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছেন। আর এর ফলে হামাসের বিজয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।ইসরায়েলের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী এভিগদোর লিবারম্যান প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, হামাসের হামলার মোকাবেলায় যদি ইসরায়েলের এরকম ছন্নছাড়া অবস্থা হয় তাহলে ইরান বা হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধ বাধলে কি হবে? ইসরায়েলের চ্যানেল টুয়েলভকে দেয়া সাক্ষাৎকারে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের মোকাবেলায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুর্বলতা স্পষ্টভাবে চোখে পড়ছে। স্পুটনিক
লিবারম্যান বলেন, ইসরায়েইলি মন্ত্রিসভা এর আগে ফিলিস্তিনিদের মোকাবেলায় এতটা দুর্বলতা দেখায়নি। তিনি এজন্য নেতানিয়াহুর চলমান রাজনৈতিক দুর্বল অবস্থানের উল্লেখ করে বলেন এই প্রথম আমাদেরকে দু’টি ফ্রন্টে লড়াই করতে হচ্ছে। একটি গাজার বিরুদ্ধে আরেকটি ইসরায়েলের মধ্যে।এভিগদোর বলেন, নেতানিয়াহু ইসরায়েলি জনগণের সামনে নিজের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল করতে গিয়ে সেনাবাহিনীকে বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছেন। আর এর ফলে হামাসের বিজয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।নেতানিয়াহুর দল গত তিনবারের মতো এবারো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি তারা। তার বিরুদ্ধে ঘুষ, জালিয়াতিসহ বিশ্বাস ভঙ্গের নানা অভিযোগ আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। এ কারণে অনেক দলের প্রধান তার সঙ্গে জোট গঠন কিংবা আলোচনায় বসতেও রাজি হননি। সমালোচক লুইস ফিশম্যান বলছেন, বছরের পর বছর ধরে ইসরায়েলে বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের ওপর নৃশংস ও বৈষম্যমূলক আচরণ করে আসছেন নেতানিয়াহু।গত দুই বছরের চারটি নির্বাচনে এটা প্রমাণ হয়েছে যে নাগরিকদের একটি বড় অংশ নেতানিয়াহুকে আর নেতৃত্বে দেখতে চায় না। অনেক ইসরায়েলিই মনে করেন, নেতানিয়াহু ইচ্ছাকৃতভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে নতুন এ সংকট তৈরি করেছেন।