উল্লেখ্য, অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগে বুধবার রাতে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে র্যাব। পর তাকে র্যাব-৩ এর কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। গ্রেফতারের সময় খালেদের বাড়ি থেকে চারশ পিস ইয়াবা, লকার থেকে এক হাজার, পাঁচশ ও পঞ্চাশ টাকার বেশ কয়েকটি বান্ডিল উদ্ধার করা হয়। সেগুলো গণনার পর ১০ লাখ ৩৪ হাজার টাকা পাওয়া যায়। এছাড়া ডলারেরও বান্ডিল পাওয়া যায়। টাকায় তা ৫-৬ লাখ টাকা হবে বলে র্যাব জানায়।
এছাড়া তার কাছ থেকে মোট ৩টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। যার একটি লাইসেন্সবিহীন, অপর দুইটি লাইসেন্সের শর্তভঙ্গ করে রাখা হয়েছিল। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদে মতিঝিলের ক্যাসিনো পরিচালনার বিষয়টি যুবলীগের সম্রাট, মতিঝিল থানা পুলিশ, মতিঝিল জোন, পুলিশ সদর দফতর ও ডিএমপি সদর দফতরের কর্মকর্তারা জানতেন বলে দাবি করেন খালেদ।সূত্র জানায়, খালেদের ক্যাসিনোর বিষয়ে পুলিশ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সংস্থা এবং রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জানতেন। তাদের ‘ম্যানেজ করে’ ক্যাসিনো চালাতেন বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন তিনি।