ব্রিট বাংলা ডেস্ক :: মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যুবতীদের টার্গেট করে ৫/৬ জনের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট মানবপাচারে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত রয়েছে। কিছু রোহিঙ্গার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে তারা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে মানবপাচার অব্যাহত রেখেছে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এনজিও সংস্থা ইপসা কর্তৃক আয়োজিত সেমিনারে এসব বলেন, রোহিঙ্গাদের নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পে নিয়োজিত প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আরফাত হোসেন।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আমিনুল এহছান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানবপাচার প্রতিরোধ বিষয়ক সভায় ইপসার প্রজেক্ট ম্যানেজার জিকু বড়ুয়া পাচারকারীদের কবল হতে উদ্ধার পাওয়া ২২ জন নারী-শিশুর একটি তালিকা প্রদর্শন করেন। তিনি বলেন, ইপসা পাচার প্রতিরোধ ও পাচারকারীদের কবল থেকে উদ্ধার পাওয়া রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুদের পুনর্বাসন করছে।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী বলেন, যারা রোহিঙ্গা পাচারকারীদের আশ্রয় দিয়ে সহযোগিতা করছে তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনালে মানব পাচার বন্ধ করা সম্ভব হবে।
সেমিনারে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রেস ক্লাবের সভাপতি সরওয়ার আলম শাহীন, সাবেক সভাপতি রফিক উদ্দিন বাবুল প্রমুখ।