Acid attack : Musa miah had two skin graft operations : এসিড হামলায় বদলে গেছে মুসা মিয়ার চেহারা

ব্রিটবাংলা রিপোর্ট : মুসা মিয়া। বয়স ২৩ বছর। এসিড হামলায় তার চেহারা বদলে গেছে। ইস্ট লন্ডনের বাঙালী অধ্যুষিত টাওয়ার হ্যামলেটসের ইস্ট ইন্ডিয়া ডকে মুসা মিয়ার উপর এসিড নিক্ষেপ করা হয়। গত মার্চে এসিড নিক্ষেপের সময় সঙ্গে তার এক বন্ধুও ছিলেন। এরপর প্রায় ৩ সপ্তাহের বেশি সময় তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। দ্যা চালমসফোর্ড বার্ন ইউনিয়টে তাকে দুবার স্কীনের অপারেশন করা হয়। প্রায় ১৫ শতাংশ ভিশন ক্ষমতা হারিয়েছে তার বাম চোখ।
মুসা মিয়া জানান, এসিডে তার মুখের বাম পাশ জ্বলসে গিয়েছিল। তার চেহারা এমন হয়েছিল যে, তিনি নিজেকে নিজে দেখে ভয় পেতে পারেন, এই আশঙ্কায় হাসপাতালের রুমের সব গ্লাস ডেকে রাখা হত। যাতে তিনি নিজের মুখে নিজে দেখতে পারেন না। এরপর প্রায় ৬ মাসের বেশি সময় তাকে ঘরে আটকে থাকতে হয়েছে।

More Acid attack news in East London

Five acid attacks in east London : প্রায় ১ ঘন্টার ভেতরে ৫টি এসিড হামলা ইস্ট লন্ডনে

London acid attacks: Offenders ‘could be jailed for life : এসিড হামলা প্রতিরোধে আসছে নতুন আইন

East London acid attack: John Tomlin Charged : নিউহ্যামের এসিড হামলাকারী নিজেই পুলিশে ধরা দিলেন

Protest against acid attacks : এসিড হামলা প্রতিরোধের দাবিতে লন্ডনে বিশাল বিক্ষোভ
মুসা মিয়ার উপর এসিড নিক্ষেপের অভিযোগে ২০ বছর বয়সী তরুন এবং ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরকে অভিযুক্ত করেছে পুলিশ। তাদেরকে গত এপ্রিলে ম্যাজিস্ট্রেইট কোর্টে হাজির করা হয়। আগামী অক্টোবরে তাদেরকে ¯েœয়ার্সব্রোক কাউন কোর্টে হাজির করা হবে। তবে ১৬ বয়সী বয়সী কিশোর এখনো পুলিশী হেফাজতে আছেন। আর ২০ বছর বয়সী ব্যক্তি আপতত জামিনে মুক্ত আছেন।

 

Acid attack victim

An acid attack victim today revealed the devastating effect caused by the use of household chemicals as weapons.

Musa Miah, 23, spent three weeks in hospital after being attacked with a friend at East India Dock.

He had two skin graft operations at the Chelmsford burns unit and lost 15 per cent of his vision in his left eye.

Describing the attack in March last year, he said: “After about a minute, I could feel it starting to burn. My eyelids were burnt as well as the skin on my face.

“For six months I did not dare step out of the house. When I was in hospital they had to cover up the mirror because I wasn’t ready to look at myself.”

A man, 20, and a boy, 16, were both charged with two counts of throwing corrosive fluid with the intent to cause grievous bodily harm, two counts of grievous bodily harm and possession of an offensive weapon in a public place.

They both appeared before magistrates in April and are due to appear at Snaresbrook crown court in October, with the 16-year-old remanded in custody.

The  20-year-old was bailed.#Source#ES#

 

 

Advertisement