ব্রিটবাংলা রিপোর্ট : সংবাদের সঙ্গে প্রকাশিত ছবির সাদা চামড়াওয়ালা পুরুষটি একজন সন্দেহভাজন এসিড হামলাকারী। পুলিশ এই ছবিটি সরবরাহ করেছে। ২৪ বছর বয়সের এই শ্বেতাঙ্গ পুরুষটির নাম জন টমলিন। ইস্ট লন্ডনের কেনিংটাউন এলাকায় তাকে সচরাচর দেখা যায় বলেও পুলিশ জানিয়েছে। গত ২১শে জুন নিউহ্যামে একটি এসিড হামলার সঙ্গে ৬ ফুট লম্বা এই শ্বেতাঙ্গ পুরুষটি জড়িত বলে ধারনা পুলিশের।
ইস্ট লন্ডনে এসিড হামলার আরো খবর :
ইস্ট লন্ডনে মুসল্লির উপর এসিড হামলা চেস্টার অভিযোগ
সন্দেহভাজন এই শ্বেতাঙ্গ পুরুষের এসিডে জ্বলে গেছে ম্যানচেস্টার মেট্রপলিটন ইউনিভার্সিটি ছাত্রি রেশাম খান এবং তার কাজিন জামিল মোক্তারের মুখমন্ডল। হামলার আগে দুই কাজিন মিলে রেশাম খানের ২১তম জন্মদিন সেলিব্রেট করছিলেন। তারা গাড়ি চালিয়ে কোথাও যাচ্ছিলেন। নিউহ্যামের একটি ট্রাফিক লাইটে অপেক্ষার সময় রেশাম খানের মুখে এসিড ছুঁড়ে মারে হামলাকারী। এরপর ঘুরে গাড়ির অপর পাশে এসে ৩৭ বছর বয়সী জামিলের মুখে এবং ঘাড়ে এসিড নিক্ষেপ করে সন্দেহভাজন হামলাকারী। তখন তাদের গাড়ির জানালা খুলা ছিল। তারা দুজনই হাসপাতালে চিকিত্সাধীন আছেন। জামিলের অবস্থা বেশ গুরুতর।
এই হামলার বিষয়ে সংবাদের সঙ্গে প্রকাশিত শ্বেতাঙ্গ লোকটির সঙ্গে কথা বলতে চায় পুলিশ।
East London acid attack: Image of suspect released
Police have released an image of a man they want to talk to in connection with an acid attack in east London.
Two people were left with “life-changing” injuries when a corrosive substance was thrown on to them through their car windows.
Cousins Resham Khan and Jameel Muhktar had been celebrating Ms Khan’s 21st birthday before the attack.
Officers would like to speak to John Tomlin, 24, and are appealing for information on his whereabouts.
He has been described as 6ft tall, of stocky build and with short fair hair. He is known to frequent the Canning Town area.
Ms Khan, a student at Manchester Metropolitan University, and Mr Muhktar suffered severe burns to the face and body in the attack on 21 June.
According to police, they had stopped at traffic lights when the man approached them and threw the toxic substance at Ms Khan through the window.
The attacker then circled around the car and threw more of the acid at Mr Muhktar, before eventually fleeing the scene.
Mr Muhktar, 37, had to be temporarily placed in an induced coma to treat his injuries.
Police said there was no current information to suggest the attack was racially or religiously motivated.