ব্রিটবাংলা রিপোর্ট : দলীয় হুইপ ভাঙ্গায় তিন এমপিকে শেডো কেবিনেট থেকে বরখাস্ত করেছেন লেবার লিডার জেরেমি করবিন। ব্রেক্সিটের পরেও ইইউর সিঙ্গেল মার্কেটে থাকার পক্ষে আনা একটি এমান্ডমেন্ড প্রস্তাবে সমর্থন দেওয়ায় লেবার দলীয় এমপি রোথ চাডবারি, ক্যাথরিন ওয়েস্ট এবংএন্ডি স্লাউটারেক বরখাস্ত করেন দলের লিডার করবিন। দলের আরেক এমপি চুকা উমনার একটি এমান্ডমেন্ড প্রস্তাবের পক্ষে এই তিন এমপি সমর্থন জানিয়েছিলেন। লেবার পলিসি হল ব্রেক্সিটের পরে সিঙ্গেল মার্কেটে থাকার বিপক্ষে। কিন্তু দলের প্রায় ৫০ জন এমপি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দলের পলিসির বিপক্ষে আছেন।
শেডো হাউজিং মিনিস্টার ছিলেন রোথ চাদবারি, শেডো ফরেন অফিস মিনিস্টার ছিলেন ক্যাথরিন ওয়েস্ট এবং শেডো জাস্টিস মিনিস্টার ছিলেন এন্ডি স্লাউটার।
Three Labour frontbenchers have been sacked
Three Labour frontbenchers have been sacked for defying Jeremy Corbyn and backing a call for the UK to stay in the single market after Brexit.
Ruth Cadbury, Catherine West and Andy Slaughter had supported Chuka Umunna’s amendment to the Queen’s Speech.
Staying in the single market is not Labour policy and Mr Corbyn had ordered his MPs to abstain – but 50 rebelled.
His deputy Tom Watson said he was disappointed with Mr Umunna for trying to “divide” Labour MPs with the vote.
Mr Watson added: “I just felt that given we’d come out of the general election with such an unexpected result, and there’s a real euphoria, to try and divide Labour MPs a week and a half in was a little disappointing.
“But, you know, we’re still buzzing, we still want to hold the government to account, we’ll get over it and move on.”
Ms Cadbury said she was aware that, as she was breaking the Whip, she could not retain her frontbench role.
“I had no doubt that I had to support the amendment moved by Labour colleagues with cross-party support.
“The amendment ruled out withdrawing from the EU without a deal, sought a parliamentary vote on the final negotiations, and proposed remaining in the customs union and single market.
“Only then can we protect jobs, trade and certainty for business, as well as protecting the rights of EU citizens, with reciprocal rights for UK citizens.”