আহাদ চৌধুরী বাবু :পূর্ব লন্ডনের ব্রিকলেইন বাংলা টাউন একসময়ের কারী ক্যাপিটাল ৷
পর্যটকদের রসনা বিলাসের তীর্থস্থান ৷ যদিও কালের স্বাক্ষী ঐতিহ্যের ব্রিকলেইন নানা কারনে স্থানীয় ও মুলধারার সংবাদ ও গনমাধ্যমে আলোচিত ও সমালোচিত হয়েছে বহুবার ।
বর্তমানে বাঙালী মালিকানাধীন রেস্টুরেন্টের সংখ্যাও কমে আসছে।
এবং স্থান করে নিচ্ছে তার্কিস জাপানী সহ হরেক রকম ফাষ্ট ফুডের সপ৷
ব্রিকলেনের সমস্যা নিয়ে কমিউনিটির মানুষের সাধারন ব্যবসায়ী স্থানীয় বাসিন্দাদের নানান অভিযোগের সুরাহা করতে টাওয়ার হ্যামেলেট কাউন্সিলের নির্বাহী মেয়র জনবিগসের বিশেষ উদ্যোগে ব্রিকলেন এলাকার চারপাশের জীবনমান উন্নত করা এবং সমাজ বিবোধী কার্যকলাপ রুখতে পাবলিক স্পেস প্ৰটেকশন ওর্ডার পিএসপিও বা সর্ব সাধারনের চলাচলের স্থানের সুরক্ষা আদেশ বা ক্ষমতা প্রযোগ করার ওপর পরিচালিত গণপরামর্শে ৪০০ শতাধিক বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী ডাক যোগে ও অনলাইনে অংশ নেন ৷
এতে অংশগ্রহন কারীদের ৮৪ শতাংশই বলেছেন ব্রিকলেন ও চারপাশের এন্ট্রি সোশ্যাল বিহেভিয়ার বা এএসবি প্রতিদিনকার জীবন যাত্রায় মারাত্মক বিঘ্নতা সৃষ্টি করছে। নতুন আইনের কার্যকরী করার অংশ হিসাৰে বৃহশ্পতিবার পূর্ব লন্ডনের ব্রিকলেনে কাউন্সিলের তত্বাবধানে এই কর্মসূচী শুরু করা হয়৷
এ সময় উপস্হিত নির্বাহী মেয়র জন বিগস বলেন,বারার পর্যটক স্থান ব্রিকলেন এর পরিবেশ ফিরিয়ে আনার জন্য জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়িত হবে৷
ব্রিকলেনের ব্যবসা সহ সুযোগ সুবিধার বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি ৷
এবং ঐ এলাকার নাগরিক অধিকার নিম্চয়তা করা হবে। এ সময় তার সাথে উপস্হিত ছিলেন কাউন্সিল লিড মেম্বার কাউন্সিলার জুসুয়া প্যাক স্থানীয় ব্যবসায়ী আজমল হোসেন সহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ।
এ সময় স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার নিকঠ প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিক সহ বিশিষ্টজন অনেকে বলেন, গৃহিত সিদ্ধান্ত আশার আলো দেখছি কিন্ত প্রশ্ন হচ্ছে টাউটিং এ উৎসাহ দাতা এবং এই প্রথা যারা চালু করেছে তাদের কেহ কেহ আজকে দেখছি মেয়রের সাথে জানিনা কিভাবে কার্যক্রম এগিয়ে যাবে।
তিন বছরের জন্য কার্যকর নতুন আইনে যাহা আছে –
■ পুলিশ ও কাউন্সিলের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী অফিসাররা নির্দেশ অমান্য কারীদের নির্দিষ্ট অংকের জরিমানা করতে পারবেন ৷
■ পি এস পিও নির্দেশাবলীর বিধিনিষেধ যুক্ত এলাকা সমূহে মল মুত্র ত্যাগ না করা ভিক্ষাবৃত্তি না করা ৷
■ টাউটিং বা কাস্টমার হাঁকাহাঁকি অথবা পথচারিদের গতিরোধ না করা কারো উদ্বেগ উৎকণ্ঠা কিংবা শংকিত হওয়ার মতো আচরন না করা ।
■ অফিসাররা যদি মদপান করতে বারণ করেন কিংবা মদ জাতীয় পানীয় হস্তান্তর করতে বলেন তাহলে তা মান্য করা৷
New powers to crack down on anti-social behavior on Bricklane
The Mayor of Tower Hamlets has welcomed new powers to tackle anti-social behavior on Brick Lane.
The decision came after more than 400 residents and businesses responded by post and online to a consultation on whether a new Public Spaces Protection Order (PSPO) should be introduced in a bid to stamp out anti-social behavior (ASB) and improve the quality of life for local communities around Brick Lane.
84 per cent of respondents consulted about the PSPO said ASB around Brick Lane was detrimental to their quality of life. They added that the PSPO would help reduce those issues.
A three year order has now introduced, giving the police and council enforcement officers powers to issue Fixed Penalty Notices if conditions in the order are breached.
This includes:
No urinating or defecating within the restricted area Nobeggingwithintherestrictedarea Notoutingintherestrictedarea
Not acting in a manner to cause annoyance, distress, alarm to any person within the restricted area
If asked to stop drinking or hand over by an officer, you are required to do
Only four per cent of respondents did not support the PSPO. Issues around Brick Lane include touting. urinating in public places. husking and begging.
John Biggs, Mayor of Tower Hamlets said:
“This order gives the police and council more powers to tackle anti-social behavior head on as people who behave badly can now be prosecuted or fined, It is just one of the initiatives we are introducing 10 make Tower Hamlets a better place to live, work and visit for everyone.”
Councilor Asma Begum, Cabinet Member for Community Safety added:
“We are committed to finding new ways to stop people from causing misery to those who live in the Brick Lane area. I meet people frequently in my surgery who are worried about ASB and understand the terrible impact it can have on people’s lives.”
Did your know?
In the annual residents’ survey (2016) which measures issues across the whole ofTower Hamlets, crime was a top priority for residents, although levels of concern about A.SB issues had dropped in “three+ut of the four areas monitored Compared to 2015.
Eight per cent of residents felt rubbish or litter was a fairly’ or ‘very’ big problem in their local area, down seven points from last year.
39 per cent felt people being drunk or rowdy was a problem, down six points.
33 per cent felt vandalism, graffiti and criminal damage was a problem, down five points on last year and an all-time historical low.
ACB@17