ব্রিটবাংলা ডেস্ক : ইস্ট লন্ডনের হ্যাকনিতে কৃষ্ণাঙ্গ যুবক রাশান হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে যে পুলিশ অফিসারকে বরখা¯েতর পখ্যে মত দিয়েছিল আইপিসিসি, তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যাবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে ক্রাউন প্রকিউশন সার্ভিস। অথচ এর আগে ওই পুলিশ অফিসারকে যেকোনো ধরনের জনসেবার কাজ থেকে সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।
গত বছরের জুলাইয়ে পুলিশের ধাওয়ার মৃখে মৃত্যুবরণ করেছিলে ইস্ট লন্ডনের হেকনির কৃষ্ণাঙ্গ যুবক রাশান চার্লস। পুলিশ প্রথমে তার গাড়িকে ধাওয়া করেছিল। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে গাড়ি থেকে নেমে ডানস্টোনের একটি দোকানে প্রবেশ করেছিল রাশান। রাত প্রায় পৌনে ৩ টার দিকে দোকানের ভেতরে মাটিতে ফেলে দসতাদস্তি করে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ সময় রাশান কিছু একটা খেয়েছে বলে মনে করা হয়। এরপর পুলিশের মেডিক্যাল টিম এসে তাকে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে নিয়ে যায়। এর প্রায় এক ঘন্টা পর হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করে রাশান। রাশানের মৃত্যুর খবর ক্ষোব্ধ হয়ে উঠে স্থানী কমিউনিটি। এর আগে ৫ সপ্তাহের ভেতরে পুলিশের ধাওয়ার মুখে লন্ডনে আরো দুই কৃষ্ণাঙ্গ যুববের মৃত্যু হয়।
এই ঘটনার পর রাশানের মৃৃত্যুর সঙ্গে গ্রেফতারকারী পুলিশ অফিসারের কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে ক্রাউস প্রসিকিউশন সার্ভিসের কাছে মামলাটি রেফার করেছিল আইপিসিসি। রোববার সিপিএস জানিয়েছে, তাদের কাছে যেসব তথ্য উপাত্ত সরবরাহ করা হয়েছে তার সঙ্গে রাশানের উপর হামলার অভিযোগের কোনো মিল খুজে পাওয়া যায়নি। তাই এর বিরুদ্ধে আর কোন আইনী ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। অথচ সিপিএসের এই সিদ্ধান্তের আগে আইপিসিসি সংশ্লিস্ট অফিসারকে বরখাস্ত করার পক্ষে মত দিয়েছিল।
যদিও রাশান চার্লসের মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি। আগামী জুনে রাশান হত্যা মামলার শুনানি শুরুর কথা রয়েছে।
A police officer will not face prosecution over the death of Rashan Charles.
The 20-year-old died on 22 July after being chased into a shop in Dalston, east London and apprehended by police.
A common assault charge against a Met Police officer was considered by the Crown Prosecution Service (CPS), but it said the “evidential test” had not been met.
The Met Police said it “had nothing to add” to the decision.
The force said Mr Charles was taken ill and was later pronounced dead at the Royal London Hospital.
His death sparked violent clashes in Hackney, with protesters throwing fireworks and bottles at riot police.
He said: “To be quite honest, it is another slap in the face for families of bereaved families who believe the police are untouchable.
“It is something that needs to change.”
Civil rights campaigner Lee Jasper, who knows Mr Charles’ family, said they were “deeply upset” by the news.
“Their reaction this morning was one of complete horror and surprise,” he said.
“The family are devastated, angry and upset that once again they have been denied an opportunity to access justice.
“All along the family have received rejection and rebuttal to bring accountability and transparency to this process.”
An inquest into Mr Charles’s death is expected to be held in front of a jury on 4 June.
At a pre-inquest review in November, all officers involved in the death were granted anonymity, despite the coroner Mary Hassell rejecting claims there was a “direct threat to officers’ lives”.