ব্রিটবাংলা রিপোর্ট : অনলাইন এবিউস বা অনলাইনে অপব্যবহারকে সরাসরি বা ফেইস টু ফেইস এবিউস বা অপব্যবহারের মতো হেইট ক্রাইম বা ঘৃণা জনিত অপরাধ হিসেবে গুরুত্ব দিতে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলসের আইনজীবিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অনলাইন এবিউসের বিচার সংক্রান্ত গাইড লাইন পর্যালোচনা করতে গিয়ে দ্যা ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিস বলেছে, টুইটিংয়ে যে পরিমাণ এবিউসিং হয়, তা সামনাসামনি চিৎকার করে এবিউস করার মতোই সমান ক্ষতিকর। এবারই প্রথম বাইসেক্সুয়ালদের বিরুদ্ধে যে হেইট ক্রাইম হয়, সে বিষয়েও নতুন গাইড লাইনে নিদের্শনা দেওয়া হবে। সিপিএস বলেছে, অনলাইন এবিউসের পর ভিক্টিম এবং স্বাক্ষীদের করণীয় ব্যাপারে নতুন আইনে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া উচিত। এছাড়াও ভিন্ন বর্ণ, ধর্ম, সেক্স, জেন্ডার এবং ডিসেবিলদের আক্রমণের উদ্দেশ্য বিষয়েও সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।
Hate crimes: Online abuse ‘as serious as face-to-face’
Online hate crimes should be treated as seriously as abuse committed face-to-face, prosecutors in England and Wales have been told.
Revising its guidance for prosecutors, the Crown Prosecution Service said the impact of tweeting abuse can be as “equally devastating” as shouting it.
The guidance includes offences against bisexual people for the first time.
The CPS says it has set out more clearly what victims and witnesses should expect from the law.
The new legal guidance and accompanying CPS public statements guide prosecutors deciding whether to charge suspects of offences motivated by hostility towards people of different races, religions, sexuality, gender and disability.
Until now, CPS guidance on hate crime motivated by sexual orientation has had a general focus on all victims.
The new guidance specifically refers to bisexual victims, particularly if they report being victimised by gay men or lesbians.