ব্রিটবাংলা রিপোর্ট : ইউকেতে ব্যক্তিগত তথ্য চুরির মাত্রা মহামারি আঁকার ধারন করেছে বলে সতর্ক করেছে ক্রেডিট ইন্ডাস্ট্রি ফ্রড এভোয়েডেন্স সিস্টেম সংক্ষেপে সিআইএফএএস। এই সংস্থাটির মতে, ব্যক্তিগত তথ্য যারা চুরি করে তাদের মূল টার্গেটে থাকেন ৩০ বছর বয়সী সাধারন মানুষ। আইডি ফ্রড বা ব্যক্তিগত তথ্য চোরেরা প্রথমে যে কোন মানুষের ব্যক্তিগত সব তথ্য চুরি করে এক জায়গায় জড়ো করে। তারপর ওই তথ্য পরিচয় ব্যবহার করে ব্যাঙ্ক লোন বা ক্রেডিট কার্ডের জন্যে আবেদন করে। চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে ৮৯ হাজার আইডি ফ্রডের কেইস রেকর্ড করেছে এন্টি ফ্রড সংস্থা সিআইএফএএস। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তা ৫ শতাংশ বেশি। এই সংস্থার চীফ এক্সিকিউটিভ সাইমন ডিউকস জানিয়েছেন, ইউকেতে দিনের পর দিন ব্যক্তিগত তথ্য চুরির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পেতে এখন তা প্রায় মহামারি আঁকার ধারন করেছে। প্রতিদিন প্রায় ৫শ ব্যক্তিগত তথ্য চুরির ঘটনা ঘটছে বলে সতর্ক করেন তিনি। অনলাইনেই বেশি আইডি চুরি হয় বলে তিনি জানান। সাইমন ডিউকস বলেন, অনলাইন এবং ড্যাটা ব্রিচের মাধ্যমে প্রতারকতা খুব সহজে অন্যের ব্যক্তিগত তথ্য পেয়ে যাচ্ছে।
প্রতি ৫ টির মধ্যে ৪টি আইডি ফ্রডের ঘটনা অনলাইনে ঘটছে। অনেক ভুক্তভোগি প্রথমে টেরই পাননা প্রতারনার বিষয়টি। কিন্ত যখন তাদের বিল বা ব্যাঙ্ক স্টেইটম্যান্ট আসে তখন খবর হয়।
ইমেইল চুরি, কম্পিউটার হ্যাকিং, সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে জিনিস কেনা-বেঁচার নামে সাধারণ মানুষের নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ, ব্যাঙ্ক একাউন্ট ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করে প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে নিজে অর্থ কামানোর চেস্টা করে আইডি ফ্রডরা।
Identity theft at epidemic levels, warns Cifas
Identity theft is reaching “epidemic levels”, according to a fraud prevention group, with people in their 30s the most targeted group.
ID fraudsters obtain personal information before pretending to be that individual and apply for loans or store cards in their name.
A total of 89,000 cases were recorded in the first six months of the year by UK anti-fraud organisation Cifas.
That is a 5% rise on the same period last year and a new record high.
“We have seen identity fraud attempts increase year on year, now reaching epidemic levels, with identities being stolen at a rate of almost 500 a day,” said Simon Dukes, chief executive of Cifas.
“These frauds are taking place almost exclusively online. The vast amounts of personal data that is available either online or through data breaches is only making it easier for the fraudster.”
More than four in five of these crimes were committed online, it said, with many victims unaware that they had been targeted until they received a random bill or realised their credit rating had slumped. This would prevent them getting a loan of their own.
Fraudsters steal identities by gathering information such as their name and address, date of birth and bank account details.
They get hold of such information by stealing mail, hacking computers, trawling social media, tricking people into giving details or buying data through the “dark web”.