চ্যানেল এস আরএফসি লিগেসি প্রোগ্রাম : রামাদানের পূর্বেই ১ হাজার পরিবারকে ১মাসের খাবার পৌছে দেয়া হবে (ভিডিওসহ)

চ্যানেল এস-এর চ্যারিটিগুলোর জন্য প্রতিষ্ঠিত সহযোগি প্রজেক্ট-রামাদান ফ্যামেলি কমিটম্যান্ট (আরএফসি) ২০১৯-এর নেটওয়ার্কিং এন্ড লিগেসি প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে মংগলবার। এতে গত বছর যারা ডোনার বা ফান্ডরেইজার হিসেবে যুক্ত ছিলেন তারা এবং নতুন ডোনাররা অংশ নেন। যারা চ্যানেল এসের ২১টি চ্যারিটির জন্য ফান্ডরেইজিং করবেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ বছর আর আরএফসির মাধ্যমে রামাদানের পূর্বেই ১ হাজার পরিবারকে ১মাসের খাবার পৌছে দেয়া হবে।

বৃটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন শীর্ষ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং বিভিন্ন চ্যারিটির প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে ইস্ট লন্ডনের এন্টারপ্রাইজ একাডেমি হলে পুরো অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আরএফসির অর্গানাইজার এবং চ্যানেল এস এর হেড অব প্রোগ্রামস ফারহান মাসুদ খান। এতে স্বাগত বক্তব্য-আরএফসি পার্টনার স্পাটিং ফান্ডন্ডেশনের চেয়ার জাকির খান জানান-আমরা ফুটবল এর পাশাপাশি ক্রিকেটের মাধ্যমে ফান্ডরেইজিং করবো। হাজার খানেক তরুন এবারের প্রতিযোগিতাগুলোতে অংশ নেবেন।
অনুষ্ঠানে গত বছরে রামাদান ফ্যামেলি কমিটম্যান্ট সংক্ষেপে আরএফসি-র এম্বেসেডারদের ওপর একটি উপস্থাপনা দেয়া হয়। যারা নিজেরা নূন্যতম ২ হাজার পাউন্ড দান করেছেন বা দান কালেকশন করেছেন। এবার ১০ হাজার পাউন্ডের কমিটম্যান্ট নিয়ে আসছেন এম্বেসেডাররা। আর থাকছে ন্যাশনাল হিরো এবং ফ্যান্ডস অব আরএফসি ক্যাটাগরি। চেয়ারম্যান আহমেদুস সামাদ চৌধুরী জেপি আশা করেন-এবারও সবার সহযোগিতায় আরএফসি দৃষ্টান্ত তৈরী করবে। অনুষ্ঠানে চ্যানেল এস এমডি তাজ চৌধুরীও বক্তৃতা করেন।
সফল ব্যবসায়ী ও চার্টাড একাউন্টেন্ট ড: সানাওয়ার চৌধুরী এবার ১০ হাজার পাউন্ডের কমিটম্যান্ট নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। চ্যানেল এস ফাউন্ডার মাহি ফেরদৌস জলিলও আরএফসিতে ১০ হাজার পাউন্ড দান করবেন। অনুষ্ঠানে বিসিএ-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট পাশা খন্দকার কী ভাবে তার নিজের মসজিদ আরএফসির মাধ্যমে উপকৃত হয়েছেন-তা তুলে ধরেন।

Advertisement