বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলাকে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক আখ্যা করে বিবৃতি দিয়েছেন যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের ১০১ জন আইনজীবি । যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের ১০১ আইনজীবির সই করা বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে সরকার তাঁকে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার গভীর ষড়যন্ত্র ও নীলনক্সা বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তাই ১০১ জন আইনজীবি এ ধরনের মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে সঠিক রায়ের আহবান জানান।’ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের নামে এতিমদের জন্য বিদেশ থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় মামলাটি করা হয়। মামলায় খালেদা জিয়া, তারেক রহমান সহ কয়েকজনকে আসামি করা হয়। ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এ মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র) আদালতে দাখিল করেন।
4th February 2018
Dear ,
We, the undersigned Lawyers in England & Wales, write to express our concern about the false and dictated cases filed against the Ex-Prime Minister of Bangladesh and the Chairperson of Bangladesh Nationalist Party (BNP) and its other leaders and activists in Bangladesh
As matters currently stand, it appears that the investigation officer prepared fake documents to file the Zia Orphanage Trust graft case against BNP chairperson Begum Khaleda Zia and others.
It is our understanding that during the military backed government thousands of cases have been filed with an intention to harass high profile political leaders, including Begum Kheleda Zia. On 3rd July 2008, during the said undemocratic military backed government, the Anti-Corruption Commission filed the Zia Orphanage Trust graft case accusing the former Prime- minister Begum Khaleda Zia, her eldest son Tarique Rahman, and four others for misappropriating over Tk 21 million (2.10 crore) that came as grants from a foreign bank for orphans. It has been alleged that investigation officer of the case Harun-Ur- Rashid prepared fake document to fabricate the case and plaintiffs delivered ‘white lie’ in testimony before the court to harass Begum Khaleda Zia.
We are deeply concerned that there has been a systemic failure of the court system in Bangladesh, which is a severe impairment on access to justice and fair trial. It is widely reported by media outlets and a barrage of criticism from academics, intellectuals and a vast number of activist on Bangladeshi social media platform. The judges cannot independently work because of government intervention on the judiciary. The judiciary is forced to operate its activities under the executive department of the government. There is a now a fundamental question about how judges will give a correct ruling outside the directives of the executive.
To ensure justice and rule of law, the authority is requested to take an effective initiative for the immediate withdrawal of all false cases filed against BNP chairperson Begum Khaleda Zia and its other leaders and activists Bangladesh.